Gold: সোনার গয়না নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত সরকারের, জারি বিজ্ঞপ্তি
- Published by:Dolon Chattopadhyay
- trending desk
- Written by:Trending Desk
Last Updated:
Gold Price: বিজ্ঞপ্তি জারি করে ডিজিএফটি জানিয়েছে, বিদেশ থেকে মুক্তো, নির্দিষ্ট কয়েক ধরনের হীরে এবং মূল্যবান পাথর খচিত সোনার গয়না কেনা এবং ভারতে আনার ক্ষেত্রে আমদানি নীতি ‘মুক্ত থেকে সীমাবদ্ধ’ করা হচ্ছে।
advertisement
1/6

সোনা আমদানি নিয়ে আরও কড়া হল কেন্দ্র সরকার। সোনার গয়না নিয়ে আসতে গেলে এবার থেকে অনুমোদন নিতে হবে। এমনই সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্র। বিজ্ঞপ্তি জারি করে ডিজিএফটি জানিয়েছে, বিদেশ থেকে মুক্তো, নির্দিষ্ট কয়েক ধরনের হীরে এবং মূল্যবান পাথর খচিত সোনার গয়না কেনা এবং ভারতে আনার ক্ষেত্রে আমদানি নীতি ‘মুক্ত থেকে সীমাবদ্ধ’ করা হচ্ছে। সীমাবদ্ধ বিভাগের পণ্য আমদানি করতে সরকারের অনুমতি বা লাইসেন্স প্রয়োজন।
advertisement
2/6
সোনার উপর আমদানি ট্যাক্স: সোনা এবং রুপোর বারে এখন থেকে ১৫ শতাংশ আমদানি কর ধার্য করা হয়েছে। আগে ১১ শতাংশ ছিল। সোনা ও রুপোর বারের সঙ্গে সোনা এবং রুপোর মুদ্রায় এইচএসএন কোডে পার্থক্যের কারণে বারের বদলে মুদ্রা আকারে সোনা ও রুপো আমদানি করত অনেকেই।
advertisement
3/6
এবার সেই রাস্তাও বন্ধ করে দিচ্ছে সরকার। কেন হঠাৎ নিয়ম বদল? FTA আছে এমন দেশ থেকে সোনা আমদানির পরিমাণ আচমকাই বেড়ে যায়। এই নিয়ে চিন্তিত কেন্দ্র সরকার। তাই তড়িঘড়ি নিয়ম বদল করা হল।
advertisement
4/6
সোনার গয়না আমদানিতে কড়াকড়ি: নতুন নিয়মে সোনার গয়না আমদানিতে সরকারের অনুমতি নিতে হবে। ৫ ধরনের গয়না আমদানির ক্ষেত্রে এই অনুমোদন প্রয়োজন। সরকারের তরফে জানানো হয়েছে, এইচএসএন কোডের আওতায় গয়না আমদানিতে কোনও নিষেধাজ্ঞা নেই। বরং আমদানি অস্বাভাবিক বৃদ্ধির পিছনের কারণ খুঁজে বের করতে হবে। সেই কারণেই নজরদারির আওতায় আনা হচ্ছে।
advertisement
5/6
ভারতে মোট সোনা আমদানির পরিমাণও বেড়েছে। যার কারণে এপ্রিলে পণ্য বাণিজ্য ঘাটতি ৫ মাসের সর্বোচ্চ ১৯.১ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। মোট আমদানি করা পণ্যের মধ্যে সোনার পরিমাণ ৫ শতাংশের বেশি। চিনের পরে ভারত বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম সোনার গ্রাহক। এই আমদানি মূলত জুয়েলারি শিল্পের চাহিদা মেটায়।
advertisement
6/6
FTA কী: FTA হল মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি। দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য সহজ করতেই FTA চুক্তি করা হয়। এর ফলে আমদানি-রফতানি অর্থাৎ সেই দুই দেশের মধ্যে কেনা ও বিক্রি করা পণ্যে আমদানি কর, নিয়ন্ত্রক আইন, ভর্তুকি, কোটা ইত্যাদি ছাড় দেওয়া হয় বা নিয়ম সহজ করা হয়। এতে পণ্য উৎপাদনকারী সংস্থার ব্যয় হ্রাস পায়। ফলে সস্তায় জিনিস মেলে। কোম্পানিও অনেক বেশি মুনাফা করতে পারে।