Weather Update: আকাশে ঘন কালো মেঘ, বৃষ্টির পরিমাণ কী হবে, রইল ওয়েদারের চমকপ্রদ আপডেট
- Reported by:NILANJAN BANERJEE
- hyperlocal
- Published by:Debalina Datta
Last Updated:
Weather Update: মেঘলা আকাশ জেলায় তবে আশানুরূপ বৃষ্টির দেখা নেই
advertisement
1/8

: ক্যালেন্ডারের পাতায় আষাঢ় মাস, কিন্তু ভরা বর্ষাতেও সেভাবে বৃষ্টির দেখা কই? এবারে দক্ষিণবঙ্গে প্রচন্ড গরম পড়েছিল, বাদ ছিল না বাঁকুড়া জেলাও। তৈরি হয়েছিল ৪৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের রেকর্ড তাপমাত্রা। তারপর দেখা ছিল না বৃষ্টির। তপ্ত গরমে আকাশের দিকে বাঁকুড়াবাসী হাঁ করে তাকিয়েছিল কখন এক ফোঁটা বৃষ্টি হবে এই আশাতে।
advertisement
2/8
নির্ধারিত সময়ের প্রায় সাত থেকে আট দিন পরে বর্ষা ঢোকে দক্ষিণবঙ্গে। তারপর পেরিয়েছে প্রায় এক সপ্তাহ। প্রথম কয়েকদিন মুষলধারে বৃষ্টি হলেও। কমেছে বৃষ্টির পরিমাণ তবে মেঘলা থাকছে আকাশ।
advertisement
3/8
বেলা গড়ালেই দিনের শেষে স্থানীয়ভাবে তৈরি হচ্ছে নিম্নচাপ এবং বাঁকুড়া জেলা জুড়ে বিক্ষিপ্ত ভাবে চলছে বৃষ্টিপাত। বুধবারের ছবিটাও একই। আকাশ মেঘলা এবং বায়ুতে আর্দ্রতার পরিমাণ অত্যন্ত বেশি থাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস থাকবে। ভোরবেলা থেকেই আকাশ মেঘলা ছিল বাঁকুড়া জেলায়।
advertisement
4/8
জেলার বিভিন্ন অংশে দু-এক পশলা বৃষ্টিও হয়েছে। পূর্বাভাস রয়েছে দুপুর একটা থেকে সন্ধ্যে ছটা পর্যন্ত আকাশে ঘনীভূত হতে পারে কালো মেঘ। আগামী কয়েক দিন অব্যাহত থাকবে মেঘলা আকাশ। আগামীকাল বৃহস্পতিবার রয়েছে বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা। চলতি সপ্তাহ জুড়ে এবং আগামী সপ্তাহের বেশ কিছুটা একই রকম থাকবে আবহাওয়া।
advertisement
5/8
এদিন সূর্যোদয় হয় ভোর পাঁচটায় এবং সূর্যাস্ত হবে সন্ধ্যে ছটা বেজে ৩১ মিনিটে। এদিন সূর্যের আলো থাকবে প্রায় ১৩ ঘণ্টা ৩০ মিনিট মত। বায়ুতে আপেক্ষিক আর্দ্রতার পরিমাণ আগের দিনের তুলনায় সামান্য কমে সূচক ৬৮ শতাংশে দাঁড়িয়েছে যার জন্যে ঘাম কম হচ্ছে।
advertisement
6/8
এদিন পূর্ব থেকে পশ্চিমে প্রায় ১০ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টা বেগে বইবে বাতাস। বৃষ্টিপাত হওয়ার কারণে বাঁকুড়ার বায়ুর গুণগতমান বুধবার সাম্প্রতিক রেকর্ড অনুযায়ী সবথেকে উৎকৃষ্ট, সূচক আন্তর্জাতিক এয়ার ইনডেক্স কোয়ালিটির ভাল হয়েছে, যার ফলে গুণগত মানের সংখ্যা পঞ্চাশে নেমেছে। দুপুর ১২ টা থেকে দুটো পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি।
advertisement
7/8
বর্ষা ঢুকতে না ঢুকতেই বাঁকুড়া জেলার নিচু অংশগুলিতে জমছে জল। জন্ম নিচ্ছে মশা এবং তৈরি হচ্ছে বিষধর সাপের বাস। এ বছর গরমকালে সাপের কামড়ে রোগীর সংখ্যা অনেকটাই কম ছিল তবে বর্ষা আসতে না আসতেই হুড়মুড়িয়ে বেড়েছে সাপের কামড়ে আক্রান্তের সংখ্যা।
advertisement
8/8
প্রতি বছর বাঁকুড়া জেলায় বর্ষাকালে সাপের কামড়ে আক্রান্ত হন বহু মানুষ। বিশেষ করে কৃষক শ্রেণীর মানুষরা এই সময় ধান জমি থেকে ধান তুলতে গিয়ে সাপের কামড়ে আক্রান্ত হন। বর্ষায় যেরকম নষ্ট হচ্ছে ফসল সে রকম আশঙ্কা বেড়েছে সাপের কামড়ে আক্রান্ত হওয়ার। Input- Nilanjan Banerjee