Durga Puja Travel: সাক্ষী শিলাবতী, পাঁজরে ইতিহাসের গন্ধ মাখা এই জমিদার বাড়িতে ৪০০ বছর ধরে পড়ে দুর্গাপুজোর শামিয়ানা
- Published by:Arpita Roy Chowdhury
- local18
- Written by:Bangla Digital Desk
Last Updated:
Durga Puja Travel: বর্ষা পুরো দমে, সূর্য দেখা যাচ্ছে না । কিন্তু বাঙালির দূর্গা পুজো দোরগোড়ায়, আসুন এই জায়গায়।
advertisement
1/6

সিমলাপাল রাজবাড়ির প্রায় ৪০০ বছরের প্রাচীন দুর্গাপুজো এখনও তার ঐতিহ্য ও জাঁকজমক ধরে রেখেছে। এই পুজোর অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো শিলাবতী নদী থেকে শোভাযাত্রা সহকারে ঘট ও নবপত্রিকা আনা। ছবি ও তথ্য: নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়
advertisement
2/6
সিমলাপাল রাজ পরিবারের শেষ রাজা ছিলেন শ্যামসুন্দর সিংহ চৌধুরি। তাঁর তিন ছেলে। রাজ পরিবারের তত্ত্বাবধানেই বাঁকুড়ার এই সুন্দর রাজবাড়ি আজও বিদ্যমান। বর্ষায় প্রাচীন এই রাজবাড়ি যেন এক গল্পের বই। প্রতিটি ফ্রেমে একটা করে নতুন গল্প। ছবি ও তথ্য: নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়
advertisement
3/6
এবার প্রশ্ন, সিমলাপাল রাজবাড়ি যাবেন কী ভাবে? বাঁকুড়া শহর থেকে যাওয়া খুব সোজা। বাঁকুড়া শহর থেকে সোজা চলে আসতে হবে তালডাংরা। বাঁকুড়া থেকে তালডাংড়ার দূরত্ব ২৬ কিলোমিটার। এবার তালডাংরা থেকে সোজা রাস্তা ধরে সিমলাপাল, আরও ১২ কিলোমিটার।
advertisement
4/6
সিমলাপাল বাজারে ঢুকেই দেখতে পাবেন সিমলাপাল রাজবাড়ি। যারা কলকাতা থেকে আসছেন তারা বাঁকুড়া শহর থেকে বাসে করে কিংবা গাড়িতে চলে আসতে পারেন খুব সহজেই।
advertisement
5/6
বাঁকুড়া ও পুরুলিয়া জেলার দামোদর ও দ্বারকেশ্বর নদ এবং কংসাবতী ও শিলাবতী নদী উপত্যকার জঙ্গলে বসবাসকারী গোষ্ঠীগুলোর নেতৃত্বে ঐতিহাসিকভাবে কয়েকটি রাজ্যের জন্ম হয়। বাঁকুড়া জেলাতে এমন চারটি রাজ্যের কথা তুলে ধরেন ক্ষেত্র সমীক্ষকরা, তার মধ্যে একটি হল তুঙ্গ ভুম। সিমলাপাল ছিল এই তুঙ্গভুমের অংশ।
advertisement
6/6
সিমলাপাল ঘুরতে আসা পর্যটক অতনু মহাপাত্র জানান, "পুজোর আগে এটি একটি সুন্দর দেস্টিনেশন হতেই পারে তা নিয়ে কোনও সন্দেহ নেই।"