কেন বাংলাদেশ ?
১. কট্টরপন্থী সংগঠনগুলির অন্যতম সেফ করিডর
২. গত কয়েক বছরে শক্তি বাড়িয়েছে কট্টরপন্থীরা
৩. সক্রিয় আইএসের বিভিন্ন শাখা সংগঠন
৪. ক্ষমতা জাহিরে মরিয়া আইএস
আন্তর্জাতিক দুনিয়ায় উপস্থিতি জাহির করতে হবে। তাই বেছে নেওয়া গুলশনকে। একধারে ডিপ্লোম্যাটিক কনক্লেভ, অন্যধারে বিদেশিদের আবাস। কড়া নিরাপত্তা থাকা সত্ত্বেও তাই এটাই জঙ্গিদের টার্গেট
advertisement
একের পর এক ব্লগার খুন। হত্যা করা হয়েছে সমকামী আন্দোলনের সমর্থক, পুরোহিত, অধ্যাপকদের। ভৌগলিক অবস্থানের জন্য বাংলাদেশকে এন্ট্রি রুট করে দক্ষিণ এশিয়ায় ছড়াতে চাইছে আইএস। খাগড়াগড়ের মতো জায়গায় চলে তারই প্রস্তুতি
গত কয়েক মাসে একের পর এক ঘটনাতেও তারই প্রমাণ -
১. খুন অভিজিত রায়, ওয়াশিকুর রহমান, অনন্তবিজয় দাশ, নীলাদ্রি চট্টোপাধ্যায়দের মতো মুক্তমনা ব্লগারদের
২. সিলেটে জামাতের ঘাঁটিতে হানা, সংঘর্ষে মৃত ৪
৩. এলজিবিটি আন্দোলনের দুই সমর্থককে কুপিয়ে খুন
৪. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপককে খুন
৫. ঢাকার রাধাগোবিন্দ মন্দিরের পুরোহিতকে হত্যা। শনিবার ভাররাতে হত্যা আরও একজনকে
জামাতের মতো দল আবার চায় শরিয়তি শাসন। অন্য একটি অংশের আবার লক্ষ্য, খলিফা রাষ্ট্রের তকমা। তার জন্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বিএনপি জমানায় জামাতের মতো সংগঠনকে মদত দেওয়াতেই এই অবস্থা।
বাংলাদেশকে ধর্মীয় রাষ্ট্র ঘোষণার দাবিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডও জারি করে দিয়েছিলেন এক জামাত নেতা। কট্টরপন্থীদের দুঃসাহসী হয়ে ওঠা সেই শুরু।