TRENDING:

বিশ্বের সবচেয়ে বড় ‘ফ্লপ শো’

Last Updated:

পুজোর অনেক আগে থেকেই হোর্ডিংয়ে ঢালাও প্রচার। বিশ্বের সবচেয়ে বড় দুর্গা দেশপ্রিয় পার্কে। বড় দুর্গার টানে চতুর্থী থেকেই দক্ষিণ কলকাতামুখী হাজার হাজার মানুষ। পঞ্চমীর রাতে দেশপ্রিয় পার্কে জন বিস্ফোরণ। ভেঙে পড়ল ট্রাফিক ব্যবস্থা। ভিড়ের চোটে নাজেহাল পুলিশ। পরিস্থিতি হাতের বাইরে চলে যাওয়ার মুখে দেশপ্রিয় পার্কের পুজো বন্ধ করে দেওয়া হল। ফিরে দেখা যাক বছরের সবচেয়ে বড় ব্লান্ডার।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#কলকাতা: পুজোর অনেক আগে থেকেই হোর্ডিংয়ে ঢালাও প্রচার। বিশ্বের সবচেয়ে বড় দুর্গা দেশপ্রিয় পার্কে।  বড় দুর্গার টানে চতুর্থী থেকেই দক্ষিণ কলকাতামুখী হাজার হাজার মানুষ। পঞ্চমীর রাতে দেশপ্রিয় পার্কে জন বিস্ফোরণ। ভেঙে পড়ল ট্রাফিক ব্যবস্থা। ভিড়ের চোটে নাজেহাল পুলিশ।  পরিস্থিতি হাতের বাইরে চলে যাওয়ার মুখে দেশপ্রিয় পার্কের পুজো বন্ধ করে দেওয়া হল। ফিরে দেখা যাক বছরের সবচেয়ে বড় ব্লান্ডার।
advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
পুরীর রথ এবার রঘুনাথপুরে, থিমে মন কাড়ছে আপার বেনিয়াসোলের দুর্গাপুজো মণ্ডপ
আরও দেখুন

‘এতো বড় সত্যি!’  পুজোর ঢের আগে থেকেই এই বিজ্ঞাপনী স্লোগান ঘুরছিল লোকের মুখে-মুখে।  বিশাল দুর্গার মুখ, আলতা রাঙা পা কিংবা হাতে ধরা ত্রিশূল।  দেশপ্রিয় পার্কের পুজোর  টিজারে ছেয়ে গেল  ট্রাম, বাস, মেট্রো, টিভি, শহরের রাজপথ।  ৮৮ ফুট উচ্চতার, ফাইবার গ্লাসের তৈরি প্রতিমা দেখতে উৎসব শুরুর জন্য যেন মুখিয়ে ছিল মানুষ ।  চতুর্থী পড়তেই  বিশ্বের বড় দুর্গার টানে দেশপ্রিয় পার্কে হাজির হাজার হাজার লোক । পঞ্চমীর সন্ধ্যায় বাঁধভাঙা ভিড়ে ভেঙে পড়ল দক্ষিণ কলকাতার ট্রাফিক ব্যবস্থা। ভিড়ের চাপে চূড়ান্ত বিশৃঙ্খলা তৈরি হল দেশপ্রিয় পার্ক চত্বরে। পদপিষ্ট হয়ে মৃত্যুর গুজব ছড়াল।  পরিস্থিতি হাতের বাইরে চলে যাওয়ায় সাময়িকভাবে প্রতিমা দর্শন বন্ধ করে দেওয়ার পুলিশি নির্দেশ মেনে নিলেন উদ্যোক্তারা। পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে ঘটনাস্থলে যান পুলিশ কমিশনার।  পুরসভার বিনা অনুমতিতে ও হাইকোর্টের নির্দেশ না মেনে পুজো আয়োজনের অভিযোগ ওঠে।  তবে এ সবে অবশ্য মানুষের উৎসাহে ঘাটতি পড়েনি।   ষষ্ঠীর সকালেও দেশপ্রিয় পার্কে ভিড় করেন দর্শনার্থীরা।  পরিস্থিতি দেখে পুজো বন্ধ করে দেওয়া হয়।  ঢেকে দেওয়া হয় বিশ্বের বড় দুর্গা। দেশপ্রিয় পার্কও ঘিরে ফেলা হয় বাঁশ দিয়ে।  এরপর মণ্ডপ খুলতে সময় লাগে সাতদিন।  মণ্ডপ ও  প্রতিমার খোলা অংশ রাখা আছে শিল্পী  মিন্টু পালের স্টুডিওয়।  প্রতিমা সংরক্ষণ নিয়ে এখনও চিন্তাভাবনা করছেন পুজো উদ্যোক্তারা। এ বছরের পুজোর সবচেয়ে বড় ক্যাচলাইন ছিল ‘এতো বড় সত্যি।’  দিনের শেষে  সেই বড় দু্র্গা দেখার সুযোগ হাতছাড়া হওয়ায় হতাশ হন দর্শনার্থীরা।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/Uncategorized/
বিশ্বের সবচেয়ে বড় ‘ফ্লপ শো’