লাঞ্চের আগে বাংলাদেশের স্কোর ছিল চার উইকেটে ১০৯। সেখান থেকে হাল ধরেন শাকিব আল হাসান ও অধিনায়ক মুসফিকুর। দু’জনের পার্টনারশিপে বাংলাদেশের স্কোরবোডে যোগ হয়েছে ১০৭ রান। তৃতীয় দিনের শেষে ৩৬৫ রানে পিছিয়ে বাংলাদেশ। এদিন, দেশের হয়ে চতুর্থ ব্যাটসম্যান হিসেবে টেস্টে তিন হাজার রান করলেন অধিনায়ক মুসফিকুর রহিম।
অন্যদিকে এই টেস্টটি বিরাটের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ৷ ১৯৩০-৩১ মরশুমে পরপর চারটি সিরিজে ডাবল সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছিলেন ডন ব্র্যাডম্যান ৷ চলতি মরশুমে সেই নজির ছুঁলেন বিরাট ৷ তিনি থামতে চান না ৷ তিনি থামতে জানেন না ৷ মাঠে ব্যাট হাতে নামা মানেই রানের ফুলঝুড়ি ৷ একের পর এক রেকর্ডও তাই অনায়াসে করেই চলেছেন বিরাট কোহলি ৷ তিনি এখন ভারতীয় ক্রিকেটের কিং ৷ নতুন যুগের ভারতীয় দলের সচিন এখনও তিনিই ৷
advertisement
Location :
First Published :
February 11, 2017 7:18 PM IST