ভারতের সবচেয়ে শক্তিশালী রকেট the Launch Vehicle Mark III (LVM3) যাকে গাইসোক্রোনাস লঞ্চ ভেহিকেল মার্ক ৩ -ও বলা হয় তাই বয়ে নিয়ে যাবে চন্দ্রযান ৩ কে৷ শ্রীহরিকোটার সতীশ ধাওয়ান স্পেস সেন্টার থেকে এই উৎক্ষেপন হল৷
চন্দ্রযান ৩ -র উৎক্ষেপণের পুরো বিষয়টি অফিসিয়াল ওয়েবসাইট এবং ইসরো-র ইউটিউব চ্যানেলেও এই বিষয়টি লাইভে দেখা যাবে৷ পাশাপাশি ডিডি ন্যাশানাল চ্যানেলেও এই উৎক্ষেপণ লাইভ দেখা যাবে৷
advertisement
চন্দ্রযান -৩ -এ ল্যান্ডার, রোভার এবং একটি প্রোপালশন মডিউল রয়ছে৷ যার ওজন ৩৯০০ কেজি৷ প্রোপালশন মডিউলের ওজন ২১৪৮ কেজি৷ ল্যান্ডার মডিউলটি ১৭৫২ কেজি ওজনের৷ চাঁদের কক্ষের ১০০ কিমিতে প্রপালশন মডিউল ল্যান্ডারকে বহন করে নিয়ে যাবে৷
আরও পড়ুন – Weather Alert: বঙ্গোপসাগরে নতুন সাইক্লোনিক সার্কুলেশন তৈরির সম্ভাবনা, আবহাওয়ার বড় তোলপাড়ের ইঙ্গিত কি
রোভারের ওজন ২৬ কিলো, যা চন্দ্রযান ২-র প্রজ্ঞান রোভারের সমান ওজনের৷ কিন্তু এতে ল্যান্ডিংয়ের সময়ে সুরক্ষার বিষয়ে বাড়তি জোর দেওয়া হয়েছে৷
প্রপালশন মডিউল থেকে ৭৫৮ ওয়াট পাওয়ার জেনারেট হবে৷ ল্যান্ডার মডিউল থেকে ৭৩৮ ওয়াট, রোভারে হবে ৫০ ওয়াট৷
চন্দ্রায়ন -৩, ভারতের চাঁদে তৃতীয় অভিযান, চাঁদে ২৩-২৪ তারিখে এটি ল্যান্ড করবে৷ এস সোমনাথ ইন্ডিয়ান স্পেস রিসার্চ অর্গানাইজেশন -র প্রধান জানিয়েছিলেন ২০২৩-র ১৪ জুলাই এই লঞ্চ হবে৷
পিটিআই ও এএনআই কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ইসরোর প্রাক্তন প্রধান কে শিভন জানিয়েছেন চন্দ্রযান ৩ -র কাজ হবে চাঁদের জিওলজি এবং পৃথিবীর উদ্ভবের বিষয়ে নানা বিষয়ে জানার জন্য৷ চন্দ্রযান ২-র বিফল হওয়ার পর এবার স্পেস অর্গানাইজেশন আরও বেশি সতর্ক৷ চাঁদে অবতরণের সময়ে যেন কোনও গণ্ডগোল না হয় তা নিয়েই সতর্ক৷একটি বিশেষ সাইটেই ল্যান্ড করবে চন্দ্রযান ৩৷