TRENDING:

Vape Smoke: সিগারেটের মতো 'ভ্যাপ'ও শরীরের ক্ষতি করে! আসলে কী এই 'ভ্যাপ'? জানুন

Last Updated:

Vape Smoke: ভ্যাপে সিগারেটের তুলনায় ক্ষতি কম হয়। এমনটা মনে করেন অনেকেই। কিন্তু স্বাস্থ্যের জন্য এটাও সমান ক্ষতিকর।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
নয়া দিল্লি: সিগারেট যেন এখন পুরনো হয়ে গিয়েছে। ভ্যাপিং-ই ফ্যাশনে ইন। তরুণ-তরুণীদের মধ্যে ব্যাপক জনপ্রিয়। ভ্যাপ বা ভ্যাপিং হল ইলেকট্রনিক সিগারেট। দূর্দান্ত ডিজাইন। একাধিক ফ্লেভারে মেলে। সাধারণ সিগারেটের তুলনায় গন্ধও অনেক কম। এই সব কারণে ভ্যাপিংই বর্তমানে হয়ে উঠেছে ধূমপানের নিরাপদ মাধ্যম। ভ্যাপে সিগারেটের তুলনায় ক্ষতি কম হয়। এমনটা মনে করেন অনেকেই। কিন্তু স্বাস্থ্যের জন্য এটাও সমান ক্ষতিকর। নিয়মিত সিগারেট টানলে যে সব ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে, ভ্যাপেও তাই। যাইহোক, এখন দেখে নেওয়া যাক ভ্যাপ কীভাবে কাজ করে? এর পিছনে কোন প্রযুক্তি রয়েছে?
News18
News18
advertisement

ভ্যাপ কী এবং কীভাবে কাজ করে: ভ্যাপ একটি ব্যাটারি চালিত ডিভাইস। এটা মূলত অ্যারোসেল তৈরি করে। আমেরিকার টেক্সাস হেলথ অ্যান্ড হিউম্যান সার্ভিসেস-এর রিপোর্ট অনুযায়ী, অ্যারোসেল দেখতে অনেকটা জলীয় বাষ্পের মতো। কিন্তু এতে নিকোটিন, ফ্লেভারিং এবং ৩০টির বেশি ক্ষতিকর রাসয়নিক থাকে।

আরও পড়ুন: কোলেস্টেরল, হৃদরোগ, হাড়ে ব্যথা? তাহলে নিয়ম মেনে খান এই শাক! ক্যানসারকেও কাবু করে

advertisement

যখন কেউ ভ্যাপ মুখে নিয়ে টানেন, তখন ব্যাটারি একটি হিটিং এলিমেন্টকে সক্রিয় করে দেয়। এই হিটিং এলিমেন্ট আবার এক ধরণের তরল পদার্থকে গরম করে, যাকে ই-লিকুইড বলা হয়। এতেই নিকোটিন, ফ্লেভারিং এবং অন্যান্য রাসয়নিক থাকে। এটা গরম হলে অ্যারোসেল বা বাষ্পে পরিণত হয়, যা ধুমপায়ী শ্বাসের মাধ্যমে গ্রহণ করেন।

ভ্যাপ-এ ব্যবহৃত প্রযুক্তি: ভ্যাপ ডিভাইসে একাধিক প্রযুক্তি রয়েছে, যেগুলো একসঙ্গে কাজ করে।

advertisement

ব্যাটারি – ভ্যাপ রিচার্জেবল ব্যাটারিতে চলে। এটাই ডিভাইসকে শক্তির যোগান দেয়।

হিটিং এলিমেন্ট – ভ্যাপে একটা ছোট কয়েল রয়েছে, এটাই ই-লিকুইডকে গরম করে।

অ্যাটোমাইজার- এটি ডিভাইসের সেই অংশ যেখানে ই-লিকুইড গরম হয়ে অ্যারোসল বা বাষ্পে রূপান্তরিত হয়।

সেন্সর – ভ্যাপে বিভিন্ন ধরণের সেন্সর থাকে। এগুলোই ডিভাইসটিকে নিয়ন্ত্রণ করে। যেমন তাপমাত্রা, ভোল্টেজ মনিটর করা, ব্যাটারি ইত্যাদি। ই-লিকুইড – এটা সেই তরল পদার্থ যা গরম করে অ্যারোসল তৈরি করা হয়।

advertisement

ই-লিকুইডে প্রোপিলিন গ্লাইকোল, নিকোটিন, ফ্লেভারিং, এবং অন্যান্য রাসায়নিক থাকে। এর মধ্যে অধিকাংশ রাসয়নিকই শরীরের জন্য ক্ষতিকর।

ভ্যাপিং-এর কারণে শরীরের ক্ষতি: ভ্যাপিং ডিভাইস জটিল প্রযুক্তিতে কাজ করে। কিন্তু সিগারেটের মতো এটাও শরীরের জন্য ক্ষতিকর। নানা রকম স্বাস্থ্য ঝুঁকি তো রয়েছেই, এ থেকে নিকোটিনে আসক্তিও জন্মাতে পারে। তাই ভ্যাপিং থেকে দূরে থাকাই সবচেয়ে ভাল।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/প্রযুক্তি/
Vape Smoke: সিগারেটের মতো 'ভ্যাপ'ও শরীরের ক্ষতি করে! আসলে কী এই 'ভ্যাপ'? জানুন
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল