সংবাদ মাধ্যমের প্রতিবেদন অনুসারে, এই নতুন কাজ আগামী কয়েক বছরে সব থেকে বেশি চাহিদা তৈরি করতে চলেছে। আসলে জেনেরেটিভ AI-এর কাছ থেকে সর্বোত্তম এবং সবচেয়ে প্রাসঙ্গিক উত্তর পাওয়ার কাজটাই করবেন এঁরা। প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, প্রম্পট ইঞ্জিনিয়াররা প্রায় ১ লক্ষ ৭৫ হাজার ডলার পর্যন্ত আয় করতে পারেন। ভারতীয় মুদ্রায় এর বর্তমান মূল্য প্রায় ১.৪ কোটি টাকা। তবে, বার্ষিক হিসেবে এই আয় ৩ লক্ষ ডলারও ছাড়িয়ে যেতে পারে, অর্থাৎ প্রায় ২.৫ কোটি টাকা।
advertisement
আরও পড়ুন: বালিশের নীচে এই পাতা রেখে ঘুমিয়ে পড়ুন! কী ঘটবে জানলে চমকে যাবেন
কিন্তু কী কাজ করতে হবে? ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে প্রাথমিক ভাবে মনে হতে পারে কাজটা খুব সহজ। কিন্তু অতটাও নয়। আসলে এর মধ্যে থাকবে প্রোগ্রামিং, প্রবলেম সলভিং, AI এক্সপার্টাইজ ইত্যাদি। এমনকী শিল্প-ও এর একটা অঙ্গ হতে চলেছে। ফলে একাধিক দক্ষতা না থাকলে এই কাজ করা সম্ভব নয়। ফলে প্রম্পট ইঞ্জিনিয়ারদের চাহিদা বাড়ছে, বাড়বে।বোঝাই যাচ্ছে এই পরিমাণ প্রতিভাধর কর্মী খুঁজে বের করা সমস্যার। বেশির ভাগ সংস্থার পক্ষেই জোগাড় করা মুশকিল। সেকথা প্রায় স্পষ্টই জানিয়েছেন ZDNet-এর আরবিসি ওয়েল্থ ম্যানেজমেন্ট, প্রযুক্তি বিভাগের প্রধান গ্রেগ বেলটজার। তিনি বলেছেন, আপাতত বেশির ভাগ সংস্থাই চুরি করে কাজ চালাচ্ছে।
আরও পড়ুন: ভুতের সিনেমা দেখলেই ঘরে বসে কমবে ওজন! মাত্র কয়েক দিনেই ফল পাবেন! জানুন কীভাবে সম্ভব!
আসলে বর্তমান যুগের ডেটা সায়েন্টিস্টের চেয়েও বেশি ব্যয়বহুল একজন ভাল প্রম্পট ইঞ্জিনিয়ার। সব থেকে বড় কথা হল, আজকের পৃথিবীতে এই কাজের অভিজ্ঞতা প্রায় কারও নেই বললেই চলে। দু’তিন বছরের অভিজ্ঞতা সম্পন্ন কর্মী খুঁজে পাওয়াও কঠিন। ফলে আগামী বছরগুলির জন্য আরও দ্রুত প্রস্তুত হতে হবে। বিভিন্ন অ্যাপ এবং প্রযুক্তি সংস্থাগুলিতে জেনারেটিভ AI-এর ব্যবহার আরও বাড়বে। ফলে AI-সংক্রান্ত কাজের চাহিদাও বাড়তে চলেছে।