ইঞ্জিন বিকল্প
সম্পূর্ণ নতুন সিয়েরা ১.৫ লিটার প্রাকৃতিকভাবে অ্যাসপিরেটেড পেট্রল এবং ১.৫ লিটার টার্বোচার্জড পেট্রল ইঞ্জিন দ্বারা চালিত হবে। প্রথম দিকে এসইউভিটি শুধুমাত্র NA পেট্রল ইঞ্জিনের সঙ্গে দেওয়া হবে। টার্বো-পেট্রল মোটর, যা কি না পরে আসবে, সর্বোচ্চ ১৭০ বিএইচপি শক্তি এবং ২৮০ এনএম টর্ক উৎপন্ন করবে।
ডিজেল ইঞ্জিন
ডিজেল সংস্করণে হ্যারিয়ার থেকে প্রাপ্ত ২.০ লিটার টার্বোচার্জড ইঞ্জিন থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এই ইঞ্জিনটি সর্বোচ্চ ১৭০ বিএইচপি শক্তি এবং ৩৫০ এনএম টর্ক উৎপন্ন করে। ট্রান্সমিশন বিকল্পগুলিতে একটি ৬-স্পিড ম্যানুয়াল এবং একটি ৬-স্পিড টর্ক কনভার্টার থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। হাই ট্রিম কেবলমাত্র AWD (অল-হুইল ড্রাইভ) সিস্টেমে অফার করা হবে। Tata Sierra EV, হ্যারিয়ার EV থেকে পাওয়ারট্রেন ধার করতে পারে এবং ৫০০ কিলোমিটারেরও বেশি রেঞ্জ অফার করতে পারে।
advertisement
ICE লঞ্চের কয়েক সপ্তাহ পরে বাজারে আসতে চলেছে Sierra EV, এটি টাটার সর্বশেষ Acti.EV আর্কিটেকচারের উপর ভিত্তি করে তৈরি হবে যা Harrier EV-এর সঙ্গে শেয়ার করা হবে। এটি একাধিক ব্যাটারি প্যাক বিকল্প অফার করবে বলে আশা করা হচ্ছে যা একবার চার্জে ৫০০ কিলোমিটারেরও বেশি রেঞ্জ দেবে বলে মনে করা হচ্ছে। মডেলটিতে ডুয়াল-মোটর AWD ক্ষমতাও থাকবে।
ট্রিপল স্ক্রিন এবং ADAS
এর আগের লিক হওয়া ইমেজগুলো ইঙ্গিত দেয় যে, সম্পূর্ণ নতুন Sierra-তে ট্রিপল স্ক্রিন থাকবে, যা হাই স্ট্রিমে জন্য আলাদা করে রাখা হতে পারে। Tata-র নতুন যুগের ডিজাইন অনুসরণ করে এই নতুন মাঝারি আকারের SUV-তেও একটি ৪-স্পোক স্টিয়ারিং হুইল থাকবে, যার মাঝখানে একটি আলোকিত টাটা লোগো থাকবে।
আরও পড়ুন- ২০২৫-এ সবচেয়ে দামি ইন্টারনেট কোথায়? বিশ্ব তালিকায় কত নম্বরে ভারত? দেখুন তালিকা
এই বৈশিষ্ট্যগুলিও গাড়িটিকে করে তুলেছে আকর্ষণীয়
এই তালিকায় ওয়্যারলেস অ্যান্ড্রয়েড অটো এবং অ্যাপল কারপ্লে, একটি প্যানোরামিক সানরুফ, ভেন্টিলেটেড অ্যান্ড পাওয়ার্ড ফ্রন্ট সিট, ডুয়াল-জোন ক্লইমেট কন্ট্রোল, পরিবেষ্টিত আলো, OTA (ওভার-দ্য-এয়ার) আপডেট, লেভেল-২ ADAS, ছয়টি এয়ারব্যাগ, একটি ৩৬০-ডিগ্রি ক্যামেরা, হিল হোল্ড ডিসেন্ট কন্ট্রোল, ESP এবং আরও অনেক কিছু অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে।