লগইন সেটিং-
এর জন্য প্রথমেই ফেসবুকের সেটিং অপশনে যেতে হবে। সেখানে গিয়ে দেখে নিতে হবে নিজেদের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট কোথায় কোথায় লগ ইন করা রয়েছে। এর জন্য ফেসবুকের সেটিং অপশনে যাওয়ার পর সিকিউরিটিজ এবং লগইন অপশন-এ ক্লিক করতে হবে। এরপর একটি ট্যাব খুলে যাবে। সেই ট্যাবে দেখা যাবে সেই ফেসবুক অ্যাকাউণ্ট কোন কোন সিস্টেমে লগ-ইন করা হয়েছে। এখানে যদি দেখা যায় অন্য কোনও সিস্টেমে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট লগইন করা রয়েছে তাহলে তৎক্ষণাৎ সেটি লগ আউট করতে হবে। এরপরই নিজেদের ফেসবুকের পাসওয়ার্ড বদলে দিতে হবে।
advertisement
আরও পড়ুন - বিল পেমেন্ট করতে আর লাইনে দাঁড়াতে হবে না, ঘরে বসেই মোবাইলের মাধ্যমে বিল দিন ২ মিনিটে
টু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন-
অন্যেরা যদি নিজেদের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে লগইন করার চেষ্টা করে, তাহলে এই টু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশনের মাধ্যমে সেটি সুরক্ষিত রাখা সম্ভব। টু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন সিকিউরিটিজ এবং লগইনের নিচে রয়েছে। এই টু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন করার দুটি পদ্ধতি রয়েছে। একটা হল অথেন্টিকেশন এবং দ্বিতীয়টি হল টেক্সট মেসেজ।
অথেন্টিকেশন অ্যাপের মাধ্যমে একটি কোড জেনারেট হয় এবং সেই কোড ভেরিফিকেশন করতে হয়। অন্য দিকে, টেক্সট মেসেজের মাধ্যমে এসএমএস-এ ক্লিক করে কন্টিনিউতে ক্লিক করতে হবে। এরপর নিজেদের মোবাইল নাম্বার এবং ফেসবুক পাসওয়ার্ড দিয়ে আবার কন্টিনিউতে ক্লিক করতে হবে। এরপর ভেরিফিকেশনের জন্য সেই কোড দিতে হবে। এভাবেই টু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন হয়ে যাবে।
আরও পড়ুন - সেকেন্ড হ্যান্ড গাড়ি কিনবেন ভাবছেন? এই ব্য়াপারগুলো না দেখলে ঠকতে হবে কিন্তু
সেটিং অফ এক্সট্রা সিকিউরিটিজ -
নিজেদের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট সুরক্ষিত রাখার জন্য এই সেটিং অফ এক্সট্রা সিকিউরিটিজ খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি অপশন। এর জন্য সবার প্রথমে সিকিউরিটি এবং লগইনে যেতে হবে। এরপর টু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন এর নিচের এই সেটিং অফ এক্সট্রা সিকিউরিটি অপশন পাওয়া যাবে। এখানে ইউজারদের পছন্দ অনুযায়ী আলাদা আলাদা অপশন সিলেক্ট করা যায়। প্রথম অপশন সিলেক্ট করলে ইউজারদের নোটিফিকেশন, মেসেজ এবং ইমেলের মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হবে, অন্যান্য কেউ যদি তাঁদের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে লগইন করার চেষ্টা করে।
দ্বিতীয় পদ্ধতির মাধ্যমে ইউজারদের ৩ থেকে ৫টি কন্টাক্ট নাম্বার সিলেক্ট করে রাখতে হবে। এর মাধ্যমে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাক হয়ে গেলেও সেই নম্বর দিয়ে আবার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট রিকভার করা যাবে।
