এমন রহস্যজনক ছবি অবাক করেছে সকলকেই। যেন এক জাদু গোলক এই গ্রহটি। মনে হচ্ছে কেউ উজ্জ্বল হলুদ ও কালচে লাল রঙ লেপে দিয়েছে এই গ্রহের গায়ে। এই ছবিটি কখন তোলা হয়েছিল? বিজ্ঞানীরা বলছেন, এই জেমস ওয়েব টেলিস্কোপ যখন পরীক্ষা করা হচ্ছিল, তখন নাসার ইঞ্জিনিয়ররা এই টেলিস্কোপের মাধ্যমে ছবি তুলেছিলেন। অনেক ম্রিয়মান অবজেক্ট বা বস্তুর ছবি তুলতে এই টেলিস্কোপ সক্ষম। তেমনই এর মাধ্যমে তোলা সম্ভব অনেক গতিশীল বস্তুর ছবিও। এই টেলিস্কোপের মধ্যে যে গাইডিং সেন্সর রয়েছে, সেটি অতি সহজে একটি নির্দিষ্ট পয়েন্টে বিভিন্ন গতিশীল বস্তুকে ক্যামেরাবন্দি করতে সক্ষম।
advertisement
আরও পড়ুন- বাদল অধিবেশনের শুরুতেই অগ্নীবীরে প্রশ্নবাণ অভিষেকের, পাল্টা জবাব মোদি সরকারের
কয়েকদিন আগেই এই জেমস ওয়েব টেলিস্কোপের পুরো মাত্রায় তোলা ছবি প্রকাশ করেছিল নাসা। বলা চলে, সেটিই টেলিস্কোপ ফেরত প্রথম ছবি। তার পর থেকে ইউরোপীয় স্পেস এজেন্সি ও কানাডার স্পেস এজেন্সির সমন্বয়ে এই ১০ বিলিয়ন ডলারের তৈরি টেলিস্কোপে তোলা নতুন ছবি প্রকাশ করা হল। মহাকাশ বিজ্ঞানীদের মতে এই জেমস ওয়েব টেলিস্কোপের মাধ্যমে মহাকাশ গবেষণার ক্ষেত্রে এক নতুন অধ্যায় শুরু হতে চলেছে।
কিন্তু এই বৃহস্পতির ছবিটি গত মঙ্গলবারে প্রকাশিত ছবির মতো তত ভাল নয়, স্পষ্ট নয়, এমনটা কেন মনে হচ্ছে দেখে! বিজ্ঞানীরা বলছেন, সেই ছবিটি তোলার পর সেটিকে প্রসেস করা হয়েছিল, এটিতে সেই কাজটি করা হয়নি। এটিকে দেখে যেন মনে হচ্ছে, এটি সেপিয়া টোনে তৈরি একটি ফটোগ্রাফের মতো। এটি আসলে ওই গ্রহের নির্দিষ্ট কিছু বৈশিষ্ট্য প্রকাশ করার তাদিতে তৈরি করা হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে
