আরও পড়ুন - লক্ষ্য মহিলা ভোট, ত্রিপুরা উপনির্বাচনে তৃণমূলের দুই কেন্দ্রে মহিলা প্রার্থী
নাসার বিখ্যাত হাবল টেলিস্কোপে এই ধূমকেতুর উপস্থিতি প্রথম নজরে পড়ে ১৯৯৯ সালের ১৫ জুন। নাম দেওয়া হয় কমেট১৭পি/ হোমস। তখন যে ধূমকেতুর ছবি এতে ধরা পড়েছিল, তাতে কোনওরকম ধোঁয়া, ধুলো, কিছুই ছিল না। তখন দেখা গিয়েছিল, এটির এলাকার দৈর্ঘ্য ৩.৪ কিলোমিটার। ২০০৭ সালে ফের এটির যে ছবি ধরা পড়ে সেটি একেবারে আলাদা। হাবলের অনুসন্ধানী দৃষ্টিতে দেখা যায়, এই দক্ষিণের পূর্ব-পশ্চিম ও উত্তর-দক্ষিণ বরাবরণ বিভিন্ন টুকরো টুকরো আলোক মালার মতো ধূমকেতু অংশ তৈরি হয়েছে। যেটির কারণে এটিকে দেখতে অনেকটা টাই ও বো-এর মতো লাগছে। সেই সময়েই হয় বিস্ফোরণ। তখন সেটি পৃথিবীর থেকে ১৪৯ মিলিয়ন মাইল দূরে ছিল।
advertisement
বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, যে ধূমকেতুর অংশ এই বিস্ফোরণের ফলে তৈরি হয়েছে, সেগুলি ৩০ সেন্টিমিটার টেলিস্কোপের মাধ্যমে দেখা যাবে। সেটিতে সিসিডি ক্যামেরা থাকলে ভাল। এগুলি মাঝারি মানের মাটিতে রাখা দূরবীন বা টেলিস্কোপ।