লকস্ক্রিন - বর্তমানে অধিকাংশ ফোনে রয়েছে ফিঙ্গার প্রিন্ট লক স্ক্রিন প্রযুক্তি। কিন্তু তা ব্যবহার করেন না অনেকে। পরিবর্তে সুইপ আপ টু আনলক (swipe up to unlock) ব্যবহার করেন। এই প্রযুক্তিটি ব্যবহারে বেশ কিছুটা সময় অতিরিক্ত ব্যয় করতে হয়। তাই ফিঙ্গার প্রিন্ট লক ব্যবহার করা শ্রেয়। এছাড়াও এই প্রযুক্তিতে ফোন থাকে অত্যন্ত সুরক্ষিত। কারণ যার ফিঙ্গার প্রিন্ট দেওয়া আছে সেই ব্যক্তি ছাড়া অন্য কেউ ফোনের লক খুলতে পারেন না।
advertisement
আরও পড়ুন: কম্পিউটারের লগ ইন পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন? জানুন Windows 10-এ লক খোলার উপায়
ফাইন্ড ইয়োর ফোন অন রাখা - যে কোনও অ্যান্ড্রয়েড ফোনের ক্ষেত্রে ফাইন্ড ইয়োর ফোন অন করে রাখা উচিত। কারণ কোনও কারণে ফোন হারিয়ে ফেললে এই প্রযুক্তির মাধ্যমে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ কন্ট্রোল নিজে করা সম্ভব। যেমন ফোনের তথ্য মুছে ফেলা সম্ভব, কোনও অ্যালার্ম বাজানো সম্ভব এবং ফোনের লোকেশন বোঝা সম্ভব। এই অপশন অন রাখতে হলে Settings > Find Device অপশনে যেতে হবে।
চ্যাটের সুবিধার জন্য চ্যাট বাবল রাখা প্রয়োজন - বিভিন্ন মাধ্যমে চ্যাট করার জন্য আলাদা আলাদা অ্যাপে গিয়ে মেসেজ করতে হয়। কিন্তু চ্যাট বাবল ডাউনলোড করা থাকলে একটি চ্যাট উইন্ডোর মধ্যে সব মাধ্যমে চ্যাট করা সম্ভব।
DND - সারাদিন অফিসের কাজ সামলানোর পর অনেকেই নির্দিষ্ট সময় পরিবারের সঙ্গে কাটাতে পছন্দ করেন। কিন্তু তখনও বিভিন্ন ফোন ও মেসেজ বিরক্তির কারণ হয়ে ওঠে। তাই সেই সমস্যা থেকে মুক্তির জন্য DND বা ডু নট ডিস্টার্ব অন রাখা প্রয়োজন। DND অন রাখার জন্য সেটিংসে যেতে হবে এবং সেখান থেকে DND অন রাখা যেতে পারে।
আরও পড়ুন: নতুন iPhone? পছন্দের রিংটোন সেট করার আগে মাথায় রাখুন এই বিষয়গুলো
ফটো ব্যাক আপ - ফটো প্রতিটি মানুষের স্মৃতি। তাই অনেক ফটো এমন থাকে যেগুলি ডিলিট বা মুছে ফেলা যায় না। কিন্তু ফোনের স্টোরেজ সমস্যার জন্য বাধ্য হয়ে তা মুছে ফেলতে হয়। এই সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে Google Photos। এর মাধ্যমে সব ফটোকে ক্লাউডে ব্যাকআপ নেওয়া সম্ভব হবে। ফোন থেকে ফটো মুছে দিলেও ক্লাউডে থাকবে এবং প্রয়োজনে সেগুলি দেখা সম্ভব হবে।