TRENDING:

Smartphone leading to Depression: পাশে কাউকে না পেয়েই smartphoneকে সঙ্গী করেছেন? নাকি উল্টোটা? স্মার্টফোনের বেশি ব্যবহারে হচ্ছেন একা?

Last Updated:

কোন ঘটনা প্রথমে ঘটে? অর্থাৎ, স্মার্টফোনের অতিরিক্ত ব্যবহার কি অবসাদ আর একাকিত্বের জন্ম দেয়? না কি যাঁরা অবসাদ আর বিষণ্ণতায় আক্রান্ত, তাঁরা স্মার্টফোনের উপরে অতিরিক্ত মাত্রায় নির্ভরশীল?

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
মুম্বই: স্মার্টফোন হাত থেকে এক মুহূর্তের জন্যও নামে না, এমন মানুষের সংখ্যা আমাদের চারপাশে বড় একটা কম নয়। ইতিমধ্যেই অনেক সমীক্ষা আবার এ কথাও তুলে ধরেছে যে যাঁরা মূলত একাকিত্ব এবং অবসাদে ভোগেন, স্মার্টফোন তাঁদের সারা সময়ের সঙ্গী, এর মধ্যে দিয়েই তাঁদের সময় কেটে যায়।
advertisement

অনেক সমীক্ষা এমনও বলেছে যে স্মার্টফোনের ব্যবহার ধীরে ধীরে আমাদের সমাজ থেকে বিচ্ছিন্ন করে, একটা নেশার মতো প্রবণতা তৈরি হয়, আর এই সামাজিক ভাবে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়াই এক সময়ে এসে জন্ম দেয় অবসাদ আর বিষ্ণণতার।

আরও পড়ুন 4 Tips to Buy Second Hand Car: সেকেন্ড হ্যান্ড গাড়ি কিনবেন? এই বিষয়গুলি না জানলে গুরুতর ফল ভুগতে হবে

advertisement

কিন্তু, কোন ঘটনা প্রথমে ঘটে? অর্থাৎ, স্মার্টফোনের অতিরিক্ত ব্যবহার কি অবসাদ আর একাকিত্বের জন্ম দেয়? না কি যাঁরা অবসাদ আর বিষণ্ণতায় আক্রান্ত, তাঁরা স্মার্টফোনের উপরে অতিরিক্ত মাত্রায় নির্ভরশীল?

সম্প্রতি এই নিয়ে একটি সমীক্ষাপত্র প্রকাশিত হয়েছে জার্নাল অফ অ্যাডোলেসেন্ট হেল্থ-এ। জানা গিয়েছে যে অধ্যাপক ম্যাথিউ ল্যাপিয়ের এবং ইউনিভার্সিটি অফ আরিজোনার তাঁর সহকারী দল প্রায় ৩৪৬ জনের উপরে একটি সমীক্ষা চালিয়ে বিষয়টি বোঝার চেষ্টা করেছে। এই সমীক্ষায় অংশগ্রহণকারী প্রত্যেক ব্যক্তিরই বয়স ছিল ১৮ থেকে ২০ বছরের মধ্যে। কেন না, এই বয়সের ছেলেমেয়েরা জন্ম থেকেই মোবাইল ফোন দেখে এবং ব্যবহার করে অভ্যস্ত, অন্য বয়সের লোকজনের তুলনায় এদের মোবাইল ফোন ব্যবহারের হারও অনেক বেশি। তাছাড়া, তরুণ প্রজন্ম যে ক্রমবর্ধমান অবসাদ এবং বিষণ্ণতার শিকার, অস্বীকার করা যায় না সেটাও।

advertisement

আরও পড়ুন ফোন চুরি গেলেও ফেরত পাবেন, কোনও ক্ষতি হবে, দু’টো কাজ শুধু করে ফেলুন

আক্ষেপের বিষয় এই যে সমীক্ষা থেকে কোনও সুষ্ঠু সিদ্ধান্তে পৌঁছনো সম্ভব হয়নি। শুধু এটুকু সনাক্ত করা গিয়েছে যে স্মার্টফোনের ব্যবহার আর অবসাদ-বিষণ্ণতার মধ্যে একটি যোগসূত্র আছে। সেই জন্যই সমীক্ষাপত্রের সহলেখক পেংফেই ঝাও বলছেন বিষয়টি পারস্পরিক, যদি স্মার্টফোনের নির্ভরতা অবসাদ এবং বিষণ্ণতার দিকে নিয়ে যায়, তাহলে তার ব্যবহার কমাতে হবে। আর যদি বিপরীত দিক সত্যি হয়, তাহলে অবসাদ-বিষণ্ণতা কাটাতে বেশি করে লোকের সঙ্গে মেলামেশা করা উচিত।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/প্রযুক্তি/
Smartphone leading to Depression: পাশে কাউকে না পেয়েই smartphoneকে সঙ্গী করেছেন? নাকি উল্টোটা? স্মার্টফোনের বেশি ব্যবহারে হচ্ছেন একা?
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল