ফোনের কেস বা কভার:
অনেক সময় পড়ে গিয়ে ফোন ড্যামেজ হয়ে যায়, এটা একটা বড় সমস্যা। হাত থেকে ফোন পড়লে স্ক্রিন এবং বডি নষ্ট হতে পারে। এই ধরনের সমস্যা থেকে নিজেদের ফোনকে বাঁচানোর জন্য সব থেকে ভাল উপায় হল- ফোনের কেস বা কভার ব্যবহার করা। ফোনের কেস এই ধরনের সমস্যা থেকে ফোনকে রক্ষা করে। বাজারে বিভিন্ন ধরনের ফোনের কেস পাওয়া যায়। নিজেদের ফোনের মডেলের উপর ভিত্তি করে নিজেদের পছন্দমতো ডিজাইনের ফোনের কেস বেছে নেওয়া দরকার।
advertisement
আরও পড়ুন - ইন্টারনেট দাপিয়ে বেড়াচ্ছে জনপ্রিয় গেম Wordle, জেনে নিন এর খুঁটিনাটি
স্ক্রিন গার্ড:
ফোনের সব থেকে সেনসিটিভ পার্ট হল ফোনের স্ক্রিন। এর জন্য সবার আগে ফোনের স্ক্রিন রক্ষা করা দরকার। অল্পেতেই ফোনের স্ক্রিন খারাপ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তাই এই ধরনের সমস্যা থেকে বাঁচার জন্য ফোনের স্ক্রিন গার্ড লাগানো উচিত। স্ক্রিন গার্ড সব সময় ফোনের স্ক্রিনকে প্রোটেক্ট করে রাখে।
আপডেট অ্যাপ্লিকেশন:
সকলের ফোনেই বিভিন্ন ধরনের অ্যাপ থাকে। বিভিন্ন কাজের জন্য ব্যবহার করা হয় বিভিন্ন ধরনের অ্যাপ। কিন্তু সেই অ্যাপগুলো প্লে-স্টোর থেকে ডাউনলোড করে শুধু ব্যবহার করলেই চলবে না। নির্দিষ্ট সময় অন্তর সেই অ্যাপ আপডেট করা প্রয়োজন। এর জন্য নির্দিষ্ট সময় অন্তর সকলকে সতর্ক করে জানিয়ে দেওয়া হয় যে, তাঁদের ফোনের অ্যাপ আপডেট করা প্রয়োজন। ফোনের সকল অ্যাপ সব সময় আপডেট করা থাকলে নিজেদের ফোন সুরক্ষিত থাকে।
আরও পড়ুন - একেবারে সাধ্যের মধ্যে নতুন মোবাইল, Vivo লঞ্চ করেছে বাজেট স্মার্টফোন, দেখে নিন কী কী ফিচার থাকছে
সুরক্ষিত সোর্স:
সব সময় মনে রাখা দরকার যে, সুরক্ষিত সোর্স থেকেই অ্যাপ ডাউনলোড করা দরকার। অ্যান্ড্রয়েড ফোনের ক্ষেত্রে গুগল প্লে-স্টোর এবং আইফোনের ক্ষেত্রে অ্যাপল অ্যাপ স্টোর থেকেই অ্যাপ ডাউনলোড করা দরকার। এর ফলে বিভিন্ন ধরনের ম্যালওয়্যার থেকে নিজেদের ফোনকে রক্ষা করা যায়। অফিসিয়াল অ্যাপ স্টোর থেকে বিভিন্ন ধরনের অ্যাপ ডাউনলোড করলে হ্যাকারদের হাত থেকেও নিজেদের ফোন সুরক্ষিত রাখা সম্ভব।
জল এবং তাপমাত্রা থেকে বাঁচানো দরকার:
নিজেদের ফোনকে সুরক্ষিত রাখার জন্য জল এবং বেশি তাপমাত্রা থেকে ফোনকে বাঁচিয়ে রাখা দরকার। এর জেরে ফোন খারাপ হওয়ার সম্ভাবনা সব থেকে বেশি।
ফোনের ক্যাশ (Cache) পরিষ্কার:
সব সময় নিজেদের ফোনের ক্যাশ ক্লিয়ার রাখা প্রয়োজন। না-হলে ফোন হ্যাং হওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে।