৫জি নেটওয়ার্ক চালু হওয়ার পর থেকেই ৫জি স্মার্টফোন কেনার ধুম পড়ে গিয়েছে। ৫জি চালু হয়েছে এমন ৮ মেট্রো শহরের বাসিন্দারা এই নেটওয়ার্কের যাবতীয় সুযোগ সুবিধে চেটেপুটে উপভোগ করতে চাইছেন। কেউ যদি এই শহরগুলোর বাসিন্দা হন তাহলে যে জিনিসগুলো মাথায় রাখতেই হবে দেখে নেওয়া যাক।
৫জি ফোন থাকলেই ৫জি পরিষেবা পাওয়া যাচ্ছে না, অন্তত আপাতত। যাঁরা জিও, এয়ারটেল কিংবা ভোডাফোন আইডিয়া ব্যবহার করছেন তাঁরা ফোনে ৫জি পরিষেবা চালু করতে চাইলে এই পদক্ষেপগুলো অনুসরণ করতে হবে।
advertisement
কীভাবে স্মার্টফোনে ৫জি ব্যবহার করা যাবে:
প্রথমত এলাকায় ৫জি নেটওয়ার্ক পাওয়া যাচ্ছে কি না তা অপারেটরের কাছ থেকে জেনে নিতে হবে। বিস্তারিত জানতে জিও, এয়ারটেল কিংবা ভিআই-এর কাস্টমার কেয়ারের সঙ্গে যোগাযোগ করা যায়।
আরও পড়ুন - Facebook-এ এই ভুলগুলি কখনও করেননি তো? সাবধান হন, নয় তো হাজত বাস পাক্কা
যদি এলাকায় অপারেটরের ৫জি থাকে তাহলে ফোন ৫জি সমর্থন করে কি না তা দেখে নিতে হবে।
এখন ৫জি স্মার্টফোনের সেটিংসে গিয়ে মোবাইল নেটওয়ার্ক অপশনে ক্লিক করতে হবে।
এবার অপারেটর নির্বাচন করতে হবে। অর্থাৎ গ্রাহক যার কাছ থেকে ৫জি নেটওয়ার্ক পেতে চান তার সঙ্গে সংযোগ করতে হবে।
সিম ১ বা সিম ২-তে ক্লিক করতে হবে। পছন্দের নেটওয়ার্ক অপশন আসবে। সেই অপশনে ক্লিক করতে হবে।
৫জি/৪জি/৩জি/২জি (অটো)- স্মার্টফোন যাতে নিজে থেকেই এলাকার ৫জি নেটওয়ার্ক সনাক্ত করতে পারে সে জন্য ফোনে ডিফল্ট ডেটা কানেকটিভিটি অপশনে যেতে হবে।
ফোনে সফটওয়্যার আপডেট করতে হতে পারে। তাই ৫জি-সম্পর্কিত বৈশিষ্ট্যগুলির সঙ্গে কোনও আপডেট আছে কি না তা সেটিংসে গিয়ে দেখে নিতে হবে।
আরও পড়ুন - ইনবক্স মেমোরি ভর্তি হয়ে গিয়েছে? এক ক্লিকেই মুছে ফেলুন Gmail-র সব প্রোমোশনাল মেল, দেখে নিন কীভাবে
আবার ফোন রিস্টার্ট করলেই ৫জি কাজ শুরু করবে।
অনেকেই জানেন ৫জি ৪জি-র তুলনায় ১০ গুণ গতিতে ডেটা দেবে। অর্থাৎ ৫জি পরিষেবা পেতে আরও বেশি ডেটা ব্যান্ডউইথের প্রয়োজন হতে পারে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ৪জি প্ল্যানের যা খরচ ৫জি-তে তার চেয়ে বেশি হতে পারে বলে অনুমান করা হচ্ছে। তাই এদিকেও নজর দিতে হবে।