সব থেকে বড় কথা, মাঝরাস্তায় টায়ার লিক হলে তো সর্বনাশ। আর যদি আশেপাশে লিক সারানোর দোকান না থাকে তা হলে তো বিপদের শেষ নেই। আগেঅনেক বাইক উইথ টিউব টায়ারে বাজারে লঞ্চ হত। এখন অবশ্য বেশিরভাগ বাইকে টিউবলেস টায়ার।
আরও পড়ুন- ডিসেম্বর থেকে ধমাধম বন্ধ হয়ে যাবে গুগলের লক্ষ লক্ষ অ্যাকাউন্ট, আপনি বাঁচবেন কি
advertisement
টিউবলেস টায়ারের সুবিধা অনেক। পাঁচের দশকে বিএফ গুডরিক নামে এক টায়ার সংস্থা প্রথম এই টিউবলেস টায়ারের সঙ্গে পরিচয় করায় সবার। তবে ভারতে টিউবলেস টায়ারের ব্যবহার শুরু নয়ের দশক থেকে।
সেই সময় অবশ্য এই টায়ারের ভাল দিকগুলি সম্পর্কে খুব কম মানুষই জানতেন। কারণ তখনও বাজারে টিউব-যুক্ত টায়ারের সংখ্যা বেশি ছিল। জেনে নেওয়া যাক টিউবলেস টায়ারের সুবিধা–
এই টায়ার ওজনে হালকা। ফলে গাড়ি, বাইক বা স্কুটিতে বেশি মাইলেজ পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
এই টায়ার টিউবযুক্ত টায়ারের থেকে বেশি টেকসই। এগুলি নিরাপদও।
এই টায়ারে পাংচার রোধ করার ক্ষমতা বেশি। তা ছাড়া পাংচার হলে আপনি সেই অবস্থাতেও বেশ কিছুটা পথ গাড়ি চালাতে পারবেন।
এই টায়ার পাংচার হলে তা সারাই করার পদ্ধতিও বেশ সহজ। অনেকে এই টায়ার বাড়িতেই সারিয়ে ফেলতে পারেন।
আরও পড়ুন- ISRO দিল লেটেস্ট আপডেট, চাঁদকে ছুঁতে আর কতক্ষণের অপেক্ষা, দেখে নিন
টিউবলেস টায়ার টিউব টায়ারের থেকে একটু বেশি দামি। তাই এখনও কিছু সস্তায় বাইকে টিউব টায়ার দেওয়া হয়। টিউবলেস টায়ার ইনস্টল করতে কিছু বিশেষ টুল-এর দরকার পড়ে। গ্রামেগঞ্জে অনেক সময় সেই টুল পাওয়া দুষ্কর হয়।