বলে রাখা ভাল যে, কিবোর্ডে এমন কিছু বাটন রয়েছে, যার সমন্বয়ে একাধিক কাজ সম্পন্ন করা সম্ভব হবে। সেই শর্টকাট কি-গুলি কী কী সেটাই দেখে নেওয়া যাক। উদাহরণ হিসেবে বলা যায় যে, Win + Any Number: একসঙ্গে প্রেস করলে সঙ্গে সঙ্গে টাস্কবারে পিন করে রাখা অ্যাপগুলি খুলে যাবে। যদি ব্যবহারকারী বারবার টাস্কবারে পিন করা অ্যাপ খুলতে এবং মিনিমাইজ করতে ক্লান্ত হয়ে যান, তাহলে Win + 1, 2, 3 করলে টাস্কবারে পিন করা অ্যাপ খুলে যাবে।
advertisement
Ctrl + X – কোনও কিছু কাট করতে সহায়ক।
Ctrl + C অথবা Ctrl + Insert: কোনও আইটেম সিলেক্ট করতে ব্যবহৃত হয়।
Ctrl + V অথবা Shift + Insert: সিলেক্ট করা আইটেম পেস্ট করতে ব্যবহৃত হয়।
Ctrl + Shift + V: প্লেন টেক্সট পেস্ট করতে ব্যবহৃত হয়।
Ctrl + Z: কোনও কাজ বা অ্যাকশন আনডু করতে ব্যবহৃত হয়।
Alt + Tab: খোলা অ্যাপের ক্ষেত্রে একটা থেকে আর একটায় যেতে ব্যবহৃত হয়।
Alt + F4: অ্যাক্টিভ আইটেম অথবা অ্যাপ বন্ধ করতে ব্যবহৃত হয়।
Win + Alt + R: এই বাটনে চাপ দিয়ে স্ক্রিন রেকর্ডিং করা সম্ভব। এই তিন বাটন একসঙ্গে প্রেস করলে কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে স্ক্রিন রেকর্ডিং হবে।
Spacebar: একটি চেকবক্সে স্পেসবারে চাপ দিলে তা সঙ্গে সঙ্গে চেকবক্সটিকে চেক এবং আনচেক করে।
আরও পড়ুন: দিনে বেশ কয়েকবার দুধ চা খান? অজান্তেই শরীরের ভয়াবহ ক্ষতি! বিশেষজ্ঞের মত ভয় ধরাবে!
Num Lock + asterisk (*): একটি ফোল্ডারে কী কী রয়েছে, সেটা না জানলে এই বাটন একসঙ্গে প্রেস করতে হবে। তাহলেই সিলেক্টেড ফোল্ডারের সমস্ত সাবফোল্ডারগুলি দেখা যাবে।
Win + D: এর মাধ্যমে হাইড অথবা ডেস্কটপকে শো করা যেতে পারে।
Alt + Enter: কোনও ফোল্ডার অথবা ফাইলের প্রপার্টিজ দেখতে গেলে রাইট ক্লিক করে Properties অপশন বেছে নিতে হয়। কিন্তু Alt + Enter-এর মাধ্যমে ওই কাজ অনেক সহজ হয়ে যায়।
আরও পড়ুন: মিলনের পরেই গোপনাঙ্গে ইচিং বা চুলকানি? সাবধান না হলেই বড় বিপদ! জানুন কী করবেন
Win + I: একসঙ্গে এই দুই কি-তে চাপ দিলে Windows Settings খুলে যাবে। এর ফলে Start মেনু খোলা এবং তারপরে Settings আইকনে ক্লিক করে পর পর কিছু ধাপ অনুসরণ করার ঝামেলা আর থাকবে না।