আইপি অ্যাড্রেস খুঁজে বের করার পদ্ধতি: প্রথমে কম্পিউটার চালু করে ইন্টারনেট অন করতে হবে। এবার উইন্ডোজ ইউজাররা ‘cmd’ টাইপ করে এন্টা অপশনে ক্লিক করলেই কম্যান্ড প্রম্পট খুলে যাবে। ম্যাক ইউজারদের স্পটলাইটে সার্চ করে টার্মিনাল অ্যাপ খুঁজে বের করতে হবে।
উইন্ডোজ ইউজাররা যা করবেন:
প্রথম ধাপ – কম্যান্ড প্রম্পটে ‘ipconfg’ টাইপ করে এন্টার বাটনে ক্লিক করতে হবে। বেশ কিছু তথ্য সামনে আসবে।
advertisement
দ্বিতীয় ধাপ – এখান থেকে ইউজার যে ইন্টারনেট কানেকশন ব্যবহার করছেন তার ‘IPv4’ বা ‘IPv6’ অ্যাড্রেস খুঁজে বের করতে হবে। সেটাই ওই কম্পিউটারের আইপি অ্যাড্রেস।
ম্যাক ইউজাররা যা করবেন:
প্রথম ধাপ – টার্মিনাল অ্যাপে গিয়ে ‘ipconfg’ টাইপ করে এন্টার বাটনে ক্লিক করতে হবে।
দ্বিতীয় ধাপ – অ্যাকটিভ নেটওয়ার্ক কানেকশনের সঙ্গে সম্পর্কিত বিভাগটি খুঁজে বের করতে হবে। সাধারণত ‘en0’ বা ‘en1’ নামে থাকবে।
তৃতীয় ধাপ – এখানে ‘inet’ লাইনের পাশের নম্বরটাই কম্পিউটারের আইপি অ্যাড্রেস।
আরও পড়ুন: মোবাইল রিচার্জের ভ্যালিডিটি ২৮, ৫৬, ৮৪ দিন কেন হয়? ৩০ দিন হয় না, রয়েছে ‘বড়’ কারণ
সবসময় নিজের কম্পিউটারের আইপি অ্যাড্রেস মনে রাখা উচিত। দরকারে লিখে রাখতে হবে। যে কোনও সময় এর প্রয়োজন পড়তে পারে। যেমন প্রিন্টার সেট আপ করা, নেটওয়ার্কের সমস্যা থাকলে বা নেটওয়ার্ক সেটিংস কনফিগার করার সময়। মাথায় রাখতে হবে, ইন্টারনেট কানেকশন বদলালে আইপি অ্যাড্রেসও বদলে যেতে পারে। তাই যখনই প্রয়োজন পড়বে, আইপি অ্যাড্রেস পরীক্ষা করে দেখে নেওয়া উচিত।
সাইবার অপরাধীরা আইপি অ্যাড্রেস পাওয়ার জন্য ওঁত পেতে থাকে। তাই অজানা কাউকে নিজের আইপি অ্যাড্রেস দেওয়া উচিত নয়। তাহলে সমস্ত তথ্য বেহাত হয়ে যেতে পারে। তবে ইউজাররা ভিপিএন (ভার্চুয়াল প্রাইভেট নেটওয়ার্ক) ব্যবহার করে আইপি ঠিকানা সুরক্ষিত রাখতে পারেন।