আইএমসি ইভেন্টের মূল উদ্দেশ্য হল দেশে ডিজিটাল প্রযুক্তির দ্রুত বিস্তারের ফলে নতুন প্রযুক্তির উপস্থাপনা ও আলোচনার পথ প্রশস্থ করা ৷ ৫জি পরিষেবা ভারতে যত দ্রুত ছড়িয়ে পড়বে, দেশের অর্থনীতির উপরও তার দারুণ প্রভাব পড়বে ৷ ২০৩৫ সালের মধ্যে ভারতে অনুমান করা হচ্ছে সাড়ে চারশো বিলিয়ন মার্কিন ডলার পর্যন্ত চলে যাবে ৫জি সম্পর্কিত ব্যবসা ৷ বলা বাহুল্য, ৫জি-র গতি অনেক বেশি ৷
advertisement
আরও পড়ুন - আরও উন্নত ও গতিশীল ইন্টারনেট পরিষেবা, আজ ৫জি বিপ্লবের সাক্ষী হল দেশ
কিন্তু কী এই 5G পরিষেবা? এতে কী সুবিধা পাবেন ব্যবহারকারী? প্রথমত ইন্টারনেট স্পিডের বিচারে 5G এর ইন্টারনেট গতি 4G নেটওয়ার্কের তুলনায় 100 গুণ বেশি। এখনও পর্যন্ত চিন ও অস্ট্রেলিয়া–সহ কয়েকটি দেশে এই পরিষেবা চালু হয়েছে। পৃথিবীর বেশিরভাগ দেশেই এই পরিষেবা নেই। যা ভারতে আগামী বছর আসতে চলেছে।
আরও পড়ুন - বাজারে আসতে চলেছে সবচেয়ে সস্তা ৫জি স্মার্টফোন, জেনে নিন দাম ও অন্যান্য ফিচার্স
সাধারণত 4G পরিষেবায় ইন্টারনেটের গতি থাকে ১০০ মএমবিপিএস। 5G পরিষেবার গতি হবে এক ধাক্কায় হবে ১০ জিবিপিএস। অর্থাৎ, একটি প্রমাণ মাপের সিনেমা ডাউনলোড করতে যেখানে 4G ইন্টারনেটের সময় লাগে ৬ মিনিট, সেখানে 5G প্রযুক্তির সেই সময় লাগবে মাত্র ২০ সেকেন্ড। যা এককথায় চোখের নিমেষে বলা চলে। এখনও পর্যন্ত সারা পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি স্মার্টফোন ব্যবহারকারীর তালিকায় শীর্ষে রয়েছে চিন। তার অর্ধেকের কম ব্যবহারকারী নিয়েও দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারত।
যে কোনও অনলাইন কাজই ঝঞ্চাটমুক্তভাবে করা আরও সহজে সম্ভব হবে বলে মনে করা হচ্ছে ৷