সংবাদমাধ্যমে তিনি জানিয়েছেন কাজের জায়গায় কোনও সাহায্য চাইতে গেলেও দ্বিধা বোধ করতেন। প্রতি মুহূর্তে চাকরি হারানোর ভয় পেতেন। মনে হত, সেখানে সিনিয়র ইঞ্জিনিয়ার কোনও যোগ্যতাই তাঁর নেই।
কাজে যোগ দেওয়ার পর সংস্থা হিসেবে অস্তিত্ব সঙ্কট হয় ফেসবুকের। বলেছেন, ‘‘সংস্থায় আমি ছিলাম বছরখানেকের জন্য। তাই ভেবেছিলাম এখনই চাকরি পরিবর্তন করব না। পরিবর্তে অফিসে থেকে পারফরম্যান্স ভাল করার চেষ্টা করেছিলাম।’’
advertisement
মেটা সংস্থায় নিজের পারফরম্যান্সের সেরা অবস্থানে থাকার দু’ বছর পর তিনি চাকরি ছেড়ে দেন। যদিও পরবর্তীতে তাঁর পদোন্নতিও হয়। কিন্তু অতিমারি পর্বে তিনি বিকল্প কাজের সন্ধান করতে থাকেন। তাঁর কথায়, ‘‘আমার শুধু প্রযুক্তিগত দক্ষতা ছিল, তাই নয়। তার উপর আমার প্রজেক্ট লিড করার ক্ষমতাও ছিল। সিনিয়র ইঞ্জিনিয়র হওয়ার এটাই কঠিন দায়িত্ব।’’
কিন্তু শেষ পর্যন্ত মেটা-য় মোটা অঙ্কের বেতনের চাকরি ছেড়ে দেন এই সিনিয়র ইঞ্জিনিয়র।