গুগলের এই নতুন আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স জেনারেশন কোড সিস্টেম আলফাকোড ৫৪ শতাংশ নতুন সমস্যা সমাধান করতে সক্ষম। এর মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের কম্বিনেশন, যেমন - ক্রিটিকাল থিঙ্কিং, লজিক, অ্যালগোরিদম, কোডিং এবং ন্যাচারাল ল্যাঙ্গুয়েজ আন্ডারস্ট্যান্ডিং।
গুগলের তরফে বুধবার জানানো হয়েছে নতুন এই আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স জেনারেশন কোড সিস্টেম আলফাকোড সম্পর্কে। আলফাকোড ব্যবহার করা হয় ট্রান্সফরমার বেসড ল্যাঙ্গুয়েজ মডেলে। এর মাধ্যমে কোড জেনারেট করা হয়, যা বিভিন্ন ধরনের প্রোগ্রাম সমাধান করতে সাহায্য করে।
advertisement
আরও পড়ুন : ব্যবহার হতে চলেছে গুগলের স্মার্টওয়াচে; এক নজরে দেখে নিন গুগলের নতুন ওএস ৩!
গুগলের এই নতুন আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স জেনারেশন কোড সিস্টেম আলফাকোড টেক্সচুয়াল ডাটা জেনারেট করতে সাহায্য করে থাকে। এর মাধ্যমে গণিতের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা সহজেই সমাধান করা সম্ভব হয়। এটি হল এক ধরনের অ্যাডভান্স প্রবলেম সল্ভিং প্রোগ্রাম। এই কোডিং সিস্টেমের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের প্রবলেম পুনরুদ্ধার এবং সেই সমস্যার সমাধান বের করা সম্ভব।
গুগলের পেরেন্ট কোম্পানি অ্যালফাবেট এবং ডিপমাইন্ড যৌথভাবে ক্রিয়েট করছে এই আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স। গুগলের সাবসিডিয়ারি কোম্পানি ডিপমাইন্ড ২০১৪ সাল থেকে কাজ করে চলেছে গুগলের সঙ্গে। ডিপমাইন্ড কোম্পানির বেস হল লন্ডনে। ডিপমাইন্ডের রিসার্চ সেন্টার অবস্থিত কানাডা, ফ্রান্স এবং আমেরিকায়।
আরও পড়ুন : তথ্য থাক ব্যক্তিগত, এক নজরে দেখে নিন আইফোনে মেসেজ লুকিয়ে রাখার উপায়
গুগলের এই নতুন আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স জেনারেশন কোড সিস্টেম আলফাকোডের মাধ্যমে মিডিয়ান কম্পিউটারের লেভেল নির্ধারণ করা সম্ভব। বিভিন্ন ধরনের কম্পিটিটিভ পরীক্ষার বিভিন্ন ধরনের সমস্যা খুব সহজেই সমাধান করা সম্ভব এই আলফাকোডের মাধ্যমে। আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স যুক্তি এই আলফাকোডিং সিস্টেম কম্পিটিটিভ প্রোগ্রামিং কমিউনিটির সাহায্য করার জন্য বিশেষ ভাবে তৈরি করা হয়েছে। গুগলের এই নতুন আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স জেনারেশন কোড সিস্টেম আলফাকোডের লক্ষ্য হল কম্পিউটারের প্রোগ্রামের মাধ্যমে আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স ব্যবহার করে বিভিন্ন ধরনের কোডিং সিস্টেম তৈরি করা। গুগলের এই নতুন কোডিং সিস্টেম সাহায্য করবে প্রোগ্রামিং কম্পিটিশনের ক্ষেত্রে কম্পিটিটিভ লেভেল অফ পারফর্মেন্স বাড়িয়ে তুলতে।