আদর্শগত ভাবে যে কোনও ঘরে এসি চালু রাখার জন্য কুলিং সিস্টেম বন্ধ না করে কমপক্ষে ১৫ মিনিটের জন্য এসি চলতে দেওয়া উচিত। তবে এটির জন্য প্রতিদিন এক বা দুই ঘণ্টা ডাউনটাইম প্রয়োজন হবে। অবশ্যই মনে রাখতে হবে যে এসি ইউনিট কতক্ষণ চালানো হবে তার উপর নির্ভর করেই তাপমাত্রার পরিমাণ স্থির করা দরকার।
advertisement
আরও পড়ুন: আপনার হাতের স্মার্টফোনে কতগুলো সেন্সর একসঙ্গে কাজ করে জানেন?
এসি ব্যবহারের ক্ষেত্রে কয়েকটি বিষয় মাথায় রাখতে হবে—
উচ্চ তাপমাত্রায় এসি না চালানোই ভাল:
গরমের দিনে নিজেকে ঠান্ডা রাখতে বেশির ভাগ সময়ই দিনরাত এসি ব্যবহার করেন অনেকে, তাও অতি উচ্চ তাপমাত্রায়। সকলেই চান গরমের সময় তাঁর এসি মেশিনটি মসৃণ ভাবে চলুক। কিন্তু এমন করতে থাকলে এসির ইভাপোরেটর কয়েল জমে যেতে পারে।
আরও পড়ুন - পুরুষের পর্দাফাঁস! Facebook-এর এই গ্রুপে ‘ডার্টি সিক্রেট চালাচালি’ করেন মেয়েরা
শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থায় চাপ:
এসি একটানা চালানোর জন্য এর যন্ত্রাংশের একটা নির্দিষ্ট গতি প্রয়োজন। এর ফলে এয়ার কন্ডিশনার সিস্টেমে প্রচণ্ড চাপ পড়ে। সাধারণত বেশিরভাগ এসি ইউনিট ৬৫ থেকে ৮০ ডিগ্রির মধ্যে থার্মোস্ট্যাট সেট করলে ভাল কাজ করতে পারে।
এসি ইউনিট চেক করা প্রয়োজন:
যাইহোক, যে কোনও এসি সিস্টেম উচ্চ তাপমাত্রায় আসতে কিছুটা সময় লাগতে পারে। নিজের এসি ইউনিটটি গ্রীষ্মের জন্য প্রস্তুত কিনা তা প্রথমেই নিশ্চিত করে নিতে হবে। সেজন্য, C&C হিটিং এবং এয়ার কন্ডিশনিং-এ চালু করে দেখতে হবে।
এই বিষয়গুলি মাথায় রাখলেই বেশ খানিকটা স্বস্তিতে কাটিয়ে দেওয়া যাবে আগামী গরমের দিনগুলি।