আরও পড়ুন - ক্রিকেটারদের সুন্দরী বান্ধবী এবং স্ত্রীদের চেনেন? আবেদনে পাগল হয়ে যাবেন কিন্তু
শুক্রবার সিএবিতে এসে সৌরভ জানান, আমি আগেই ঘোষণা করেছি প্রেসিডেন্ট পদে দাঁড়াচ্ছি। কোন বিরোধী পক্ষ নেই। যেভাবে নিজের অভিজ্ঞতা দিয়ে ভারতীয় ক্রিকেটকে অন্য উচ্চতায় নিয়ে গিয়েছিলেন, ঠিক সেভাবেই আবার নিজের রাজ্যের ক্রিকেট সংস্থার জন্য কাজ করবেন মহারাজ।
advertisement
বোর্ড থেকে বিদায় নিলেও ক্রিকেট প্রশাসন থেকে সরছে না সৌরভ। বরং নতুন চ্যালেঞ্জ শুরু তাঁর নতুন লড়াই। পাঁচ বছর সিএবি-তে ছিলেন সৌরভ। লোধা কমিটির নিয়ম অনুযায়ী আরও চার বছর থাকতে পারেন। অতীতে বাংলা ক্রিকেটের একাধিক স্পন্সর জোগাড় করে দেওয়ার থেকে শুরু করে বিশেষ ট্রেনিং পদ্ধতি এবং বিদেশে বাংলা ক্রিকেট দলকে পাঠানোর প্ল্যানিং সবই তার মাথা থেকে এসেছিল।
সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় তো বাংলার আবেগ। তাই সরকার থেকে শুরু করে অভিষেক ডালমিয়া প্রত্যেকেই তার সঙ্গে আছেন। সৌরভ জানতেন যেভাবে তাকে বোর্ডের রাজনীতির শিকার হতে হয়েছে তাতে সিএবি থেকে শুরু করতে না পারলে এর যোগ্য জবাব দেওয়া হত না। তাই নিজের অভিজ্ঞতা এবং বুদ্ধি দিয়ে আবার বাংলা ক্রিকেটের মসনদে সর্বোচ্চ চেয়ারে বসতে চলেছেন মহারাজ।