প্রথমে ব্যাট করতে নেমে পাকিস্তান ৭১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে বিপদের মুখে পড়ে। সেখান থেকে মহম্মদ হ্যারিস ২৩ বলে ৩১ রানের গুরুত্বপূর্ণ ইনিংস খেলে দলকে ১৩৫/৮ পর্যন্ত পৌঁছে দেন। তবে ব্যাটিং ইউনিটের ব্যর্থতা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন অধিনায়ক সলমন আলি আঘা। তিনি বলেন, ব্যাটিংয়ে উন্নতির প্রয়োজন রয়েছে এবং ফাইনালের আগে সেই দিকেই মনোযোগ দেওয়া হবে।
advertisement
পাকিস্তানের বোলাররা দারুণ নিয়ন্ত্রিত লাইন-লেন্থে বোলিং করে বাংলাদেশকে চাপে ফেলে দেয়। শাহিন শাহ আফ্রিদি, হ্যারিস রউফ এবং সাইম আয়ূব মিলে নিয়মিত উইকেট তুলে নিয়ে বাংলাদেশের রান আটকে রাখেন। বাংলাদেশ শেষ পর্যন্ত ২০ ওভারে ১২৪/৯ রানে থেমে যায়। আঘা বলেন, “শাহিন বিশেষ এক খেলোয়াড়, সে দলের চাহিদা অনুযায়ী পারফর্ম করে।”
আঘা আরও বলেন, “আমরা যে কাউকে হারাতে পারি। ফাইনালে ফিরে এসে সেটা প্রমাণ করব।” ভারতের বিপক্ষে ফাইনালকে সামনে রেখে দল আত্মবিশ্বাসী থাকলেও ব্যাটিং নিয়ে সতর্ক রয়েছে। রবিবার দুবাইয়ের মাঠে মুখোমুখি হবে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারত-পাকিস্তান। ক্রিকেটপ্রেমীরা এই হাইভোল্টেজ ম্যাচের জন্য মুখিয়ে আছে, কারণ এটি শুধু একটি ফাইনাল নয়, বরং উপমহাদেশীয় ক্রিকেটের দুই মহাশক্তির লড়াই।