কেরিয়ারের ৭৪তম আন্তর্জাতিক শতরানের পর বিসিসিআই টিভিতে শুভমান গিলকে তিনি বলেছেন, এই তিনজন আমাদের বিশ্বমানের অনুশীলন করিয়েছে। ঘণ্টায় ১৪৫ বা ১৫০ কিমি গতির বোলারের মতো পরীক্ষায় ফেলেছে নেটে। সবসময় আউট করতে চেয়েছে আমাদের। কখনও কখনও তো নেট সেশনও হয়ে উঠত তীব্র উত্তেজনাময়। আর সেটাই তফাত গড়ে দিয়েছে।
অন্তত আমার ক্ষেত্রে তো বটেই। উল্লেখ্য, কর্ণাটকের রঘুবেন্দ্র অতীতে সচিন তেন্ডুলকর ও মহেন্দ্র সিং ধোনিকেও থ্রো-ডাউন দিয়েছেন। ২০১৮ সালে বাঁ হাতি পেসারের বলে খেলার অনুশীলনের জন্য আসেন শ্রীলঙ্কার সেনেভিরত্নে। আর কলকাতা পুলিশের সিভিক ভলান্টিয়ার দয়ানন্দ ২০২০ সালে টিম ইন্ডিয়ার সাপোর্ট স্টাফ হন। কোহলি বলেছেন, এই তিনজনের অবিশ্বাস্য অবদান রয়েছে।
advertisement
আমাদের সাফল্যের নেপথ্যে প্রচুর খাটাখাটনি রয়েছে ত্রয়ীর। দিনের পর দিন ওরা সাহায্য না করলে এই পারফরম্যান্স মেলে ধরা সম্ভব হত না। এই বছরই ঘরের মাঠে রয়েছে ওডিআই বিশ্বকাপ। ফর্মের তুঙ্গে থাকায় সেজন্যই তৃপ্ত ভিকে। তাঁর কথায়, দুর্দান্ত শুরু হল বছরটা।
অনেক দিন পর কোনও বছরের শুরুটা এত ভাল হল। সিরিজে দুটো সেঞ্চুরি পেলাম। সেরাও হলাম। বিশ্বকাপের বছরে এটা হওয়ায় খুশি। ধারাবাহিক থাকার ক্ষমতা আমার রয়েছে। আর এমন শুরু হলে আত্মবিশ্বাস বেড়ে যায়। তখন সবকিছু ঠিকঠাকই হতে থাকে ক্রিজে। তবে সেরা সময় বাকি সেটা বলছেন কিং কোহলি।