টস জিতে প্রথমে বোলিং করার সিদ্ধান্ত নেয় আরসিবি। শুরুটা ভাল করলেও বড় স্কোর করতে পারেনি দিল্লির দুই ওপেনার ফাফ ডুপ্লেসি ও অভিষেক পোড়েল। পোড়েল ২৮ ও ডুপ্লেসি ২২ রান করে আউট হন। রান পাননি করুন নায়ারওয ঘরের মাঠে নিয়মিত ব্যবধানে উইকেট হারাতে দিল্লি ক্যাপিটালস। সেভাবে কোনও বড় পার্টনারশিপ গড়ে ওঠেনি। কিছুটা দলকে কার্যত একার হাতে টানেন কেএল রাহুল।
advertisement
কেএল রাহুল ও অক্ষর প্যাটেল কিছুটা টানার চেষ্টা করে দিল্লিকে। কিন্তু দিল্লি অধিনায়কও ১৫ রান করে আউট হন। কেএল রাহুল ঠান্ডা মাথায় ইনিংস চালিয়ে যান। তবে রানের গতিবেগ বাড়াতে গিয়ে ৪১ রানে সাজঘরে ফেরেন রাহুল। একটা সময় যখন মনে হচ্ছিল দিল্লির স্কোর ১৫০ পেরোবে না, তখন স্লগ ওভারে মারকাটারি ইনিংস খেলেন ট্রিস্টান স্টাবস। ১৮ বলে ৩৪ রান করেন তিনি। ২০ ওভারে ৮ উইকেট হারিয়ে ১৬২ রান করে দিল্লি ক্যাপিটালস।
রান তাড়া করতে নেমে আরসিবির ইনিংসের শুরুটা একেবারে ভাল হয়নি। ২৬ রানের মধ্যে দলের টপ অর্ডারের ৩টি ব্যাটার সাজঘরে ফেরত চলে যায় বেঙ্গালুরুর। জেকব বেথেল ১২, দেবদূত পাড়িক্কল ০ ও রজত পাতিদার ৬ রান করে আউট হন। এদের মধ্যে আরসিবি অধিনায়ক দুর্ভাগ্যবশত রান আউট হন। ৩ উইকেট হারানোর পর আরসিবির ইনিংসের রাশ ধরেন বিরাট কোহলি ও ক্রুণাল পান্ডিয়া।
আরও পড়ুনঃ IPL 2025: কোন দল জিতবে এবারের আইপিএল? বুকে পাথর চাপা দিয়ে বড় ভবিষ্যদ্বাণী যুবরাজ সিংয়ের!
প্রথমে ঠান্ডা মাথায় দলের স্কোর বোর্ড এগিয়ে নিয়ে যান কোহবি ও ক্রুণাল। তারপর সেট হতেই রানের গতিবেগ বাড়ান দুজনেই। বেশ কিছু চোখ ধাঁধানো শট খেলেন দুই তারকা। শতরানের পার্টনারশিপ করার পাশাপাশি দুজনেই ব্যক্তিগত হাফ সেঞ্চুরি পূরণ করেন। শেষের দিকে মারকাটারি ব্যাটিং করেন ক্রুণাল। ৫১ রানের ইনিংস খেলে আউট হন কোহলি। শেষের দিকে টিম ডেভিড বিধ্বংসী ব্যাটিং করে ১৮.৩ ওভারেই দলকে জয় এনে দেন।