নয়াদিল্লিতে নামার পর ভিনেশ তাঁর সতীর্থ কুস্তিগির বজরং পুনিয়া এবং সাক্ষী মালিকের সঙ্গে হরিয়ানায় নিজের গ্রাম চারখি দাদরিতে পৌঁছান। সেখানে তাঁকে স্বাগত জানানোর জন্য প্রায় গোটা গ্রাম ভেঙে পড়ে। তাঁর প্রতি এই ভালবাসায় আপ্লূত হয়ে পড়েন ভিনেশ।
এই প্রসঙ্গে তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে জানান, “দেশের মানুষের কাছে আমি যে ভালবাসা পেয়েছি তা ১ হাজার সোনার পদকের থেকেও বেশি।” তিনি আরও বলেন, “হয়ত আমি সোনা পায়নি, কিন্তু আমার দেশের মানুষরাই আমাকে আবেগ দিয়ে তা এনে দিয়েছে।”
advertisement
প্যারিস অলিম্পিক্সে ৫০কেজি বিভাগে রীতিমত ইতিহাস তৈরি করেছেন ভিনেশ। প্রথম ভারতীয় মহিলা কুস্তিগির হিসাবে তিনি প্যারিস অলিম্পিক্সের ফাইনালে পৌঁছে যান। কিন্তু ফাইনাল ম্যাচের আগে তাঁর ওজন ১০০ গ্রাম বেশি থাকার ফলে তাঁকে গোটা প্রতিযোগিতা থেকে বাদ দেওয়া হয়। বাতিল করা হয় তাঁর রুপো পদকও।
আরও পড়ুন: টানা ভাল খেলেও বাংলাদেশ সিরিজে বাদ ভারতের তারকা ব্যাটার! তবে হাল ছাড়তে নারাজ
এরপর তিনি সর্বোচ্চ কেন্দ্রীয় নিয়ামক সংস্থা বা কোর্ট অফ আরবিট্রেশন অফ স্পোর্টে আর্জি জানান। কিন্তু তাঁর আর্জি নস্যাৎ করে দেয় এই কোর্ট। ফলে তাঁর পদক পাওয়ার স্বপ্ন সেখানেই শেষ হয়ে যায়। কিন্তু দেশে ফিরে তাঁর প্রতি দেশবাসীর আবেগ দেখে তিনি আপ্লূত। তারপরেই সোশ্যাল মিডিয়ায় এই পোস্ট করেন ভিনেশ।