ম্যাচের শুরুতেই চাপের মুখে পড়ে ভারতীয় দল, কারণ অধিনায়ক আয়ুষ মাত্রে প্রথম বলেই গোল্ডেন ডাকে ফিরে যান। দলের এমন বিপদের সময় ব্যাট হাতে নামেন বৈভব সূর্যবংশী। যদিও শুরুটা ছিল তার তুলনায় ধীর, কারণ প্রথম রান পেতে তাকে পাঁচটি বল খেলা লাগে। তবে একবার গতি পেলেই নিজস্ব আগ্রাসী ভঙ্গিতে ফিরে আসেন তিনি।
advertisement
বৈভব তার ইনিংসে জ্যাক হোমের একটি ওভারে ২টি চার ও ১টি ছয় মারেন, আর আয়ুষকে আউট করা বোলার এ.এফ. ফ্রেঞ্চকেও ছেড়ে কথা বলেননি। তার বলেই হাঁকান ২টি চার ও ২টি ছয়। এই ইনিংস আবারও প্রমাণ করল যে বয়স শুধুই একটি সংখ্যা। প্রথম ম্যাচে ১৯ বলে ৪৮ রানের বিধ্বংসী ইনিংস খেলার পর দ্বিতীয় ম্যাচেও ব্যাট হাতে ধারাবাহিকতা বজায় রাখলেন তিনি।
আরও পড়ুনঃ Vaibhav Suryavanshi: ১৪ বছরের বৈভব যাকে করেছে তুমুল ‘ধোলাই’, সেই বোলারই এজবাস্টনে ভারতের ভয়ের কারণ!
যদিও দুটি ম্যাচেই ফিফটি থেকে সামান্য দূরে থেমেছেন, তবুও তার ব্যাটিং নজর কাড়ছে ক্রিকেট বিশেষজ্ঞ ও ভক্তদের। বৈভব সূর্যবংশীর এই ধারাবাহিক পারফরম্যান্স ভবিষ্যতে ভারতীয় ক্রিকেটের বড় সম্পদ হয়ে ওঠার ইঙ্গিত দিচ্ছে। তার আগ্রাসী খেলা ও আত্মবিশ্বাস ভারতের যুব ক্রিকেটে এক নতুন আশার আলো হয়ে উঠেছে।