কাশ্মীরের তরুণ পেসার সেট হওয়ার আগেই দুরন্ত বোল্ড করলেন ভাণুকা রাজাপক্ষকে। বলের গতি ছিল ১৪৭ কিলোমিটার। লঙ্কান ব্যাটসম্যান ব্যাট নামানোর সময় পাননি। আগে শুধুই দেখা যেত গতির ওপর ভরসা করছেন তিনি। কিন্তু অভিজ্ঞতা অল্প হলেও উমরান বুঝতে শিখেছেন কোথায় বল ফেলা উচিত। কমেন্ট্রি করার সময় সেটাই বলছিলেন সুনীল গাভাসকার।
advertisement
এক্ষেত্রে দলের বোলিং কোচ পরশ মামরে অনেকটা কাজ করেছেন। সাহায্য করেছেন হার্দিক পান্ডিয়া নিজেও। অধিনায়ক হিসেবে হার্দিক উমরানকে পূর্ণ স্বাধীনতা দিয়েছেন। ভয় না পেয়ে নিজেকে উজাড় করে দিতে বলেছেন। মার খাওয়ার ভয়ে না পেয়ে উমরান খোলা মনে বল করছেন।
তাতেই আসছে সাফল্য। সানি মনে করেন পরের বছর ঘরের মাঠে একদিনের বিশ্বকাপ। উমরানকে তার আগে যত বেশি সম্ভব ম্যাচ খেলিয়ে তৈরি করে নিতে চায় ভারত। কারণ ভারতীয় দলের ভাবনায় শুধু টি-টোয়েন্টি নয়, একদিনের ক্রিকেটেও আছেন উমরান। আসালঙ্কা এবং হাসাকে ফিরিয়ে দিলেন উমরান। হাসারাঙ্গাকে গতিতে পরাস্ত করে বোল্ড করলেন। তবে শেষ দিকে কিছুটা রান দিয়ে দিলেন। শানাকা শেষ দিকে রান তুললেন। তবুও উমরান যে উন্নতি করছেন সেটা পরিষ্কার।