সেই সময় কোচ ছিলেন সুব্রত। তখন থেকেই তিনি সুনীলকে গুরু মন্ত্র দিয়েছিলেন। সুনীল ছেত্রী মোহনবাগানের থেকেই শিখেছেন জীবনে লড়াই করার মন্ত্র। সুব্রত ভট্টাচার্য তাকে শিখিয়েছিলেন জার্সি মায়ের সমান। জীবনে দুঃখ পেলে ফুটবল খেলতে, আনন্দ হলেও ফুটবল খেলতে। জার্সি প্রতি দায়বদ্ধতা এবং ভালোবাসা কতটা হতে পারে সেটা মোহনবাগান এবং সুব্রত ভট্টাচার্য না থাকলে হয়তো শিখতে পারতেন না।
advertisement
মোহনবাগান সমর্থকদের উদ্দেশ্যে সুনীল জানিয়ে গেলেন আজও তার দল বেঙ্গালুরর বিরুদ্ধে মোহনবাগানের খেলা থাকলে সুব্রত ভট্টাচার্যের চান সুনীল গোল করুন কিন্তু জিতুক মোহনবাগান। সুনীল জানিয়েছেন তার স্ত্রী সোনম প্রথমবার সন্তানের মা হতে চলেছেন বলে আসতে পারেননি। কিন্তু বাড়িতে বসে এই অনুষ্ঠান দেখবেন।
সুব্রত ভট্টাচার্য নিজের বক্তব্যে জানিয়েছেন তার গোটা জীবন জুড়ে মোহনবাগান। অনেক বড় টাকার প্রস্তাব পেয়েও কোনওদিন এই ক্লাব ছেড়ে যাননি। কারণ এই ক্লাব এবং জার্সি তার কাছে শেষ কথা। সুনীল ছেত্রী আজ যে জায়গায় পৌঁছেছেন সেটা তার সাধনা এবং কঠিন পরিশ্রমের জন্যই সম্ভব হয়েছে মনে করেন ময়দানের বাবলু।