কারণ এসব ব্যাপার ফুটবলারদের নিয়ন্ত্রণে নেই। যারা বিষয়টি দেখছেন, তাঁদের উপর দায়িত্ব ছেড়ে দেওয়াই ভালো। তাঁরা নিশ্চয়ই ভারতীয় ফুটবলের উন্নয়নের স্বার্থেই প্রয়োজনীয় সিদ্ধান্ত ও পদক্ষেপ নেবেন। জাতীয় দলে খেলা ফুটবলারদের আমি সাফ বলেছি, প্রতিনিয়ত নিজের উন্নতির দিকে লক্ষ্য রাখো! অন্যকিছু নিয়ে ভাবার দরকার নেই। মাঠে সেরাটা দেওয়াই আমাদের কাজ।
আরও পড়ুন - Hasin Jahan : মেয়ের জন্মদিনে নাকি ফুটপাতের জামা দিয়েছেন শামি! নতুন অভিযোগ হাসিন জাহানের
advertisement
আপাতত বেঙ্গালুরু এফসি’র জার্সি গায়ে ডুরান্ড কাপই জয়ই পাখির চোখ সুনীল ছেত্রীর। ভারতীয় ফুটবলের আইকন বলেন, ডুরান্ড খুবই পুরোনো প্রতিযোগিতা। এই আসরে চ্যাম্পিয়ন হওয়া দারুণ সম্মানের বিষয়। দীর্ঘ ফুটবল কেরিয়ারে অনেক নামী-দামি ট্রফিই জিতেছি। কিন্তু কখনও ডুরান্ড কাপ জেতার সৌভাগ্য হয়নি। এবার এই প্রতিযোগিতায় সেরা হওয়ার লক্ষ্যে নিজেকে উজাড় করে দেব।
২০১৩ সালে ভারতীয় ফুটবলে আত্মপ্রকাশ বেঙ্গালুরু এফসি’র। তারপর আই লিগ, আইএসএল জিতলেও ডুরান্ড কাপের স্বাদ পায়নি তারা। এবার নিজেদের দল নিয়ে আশাবাদী সুনীল। দেশের জার্সিতে সর্বাধিক গোলের মালিক বলেন, আমাদের দল বেশ শক্তিশালী হয়েছে। ম্যানেজমেন্ট সবরকমের সহযোগিতা করছে। ভাল ফল না হওয়ার কোনও কারণ নেই।
সতীর্থদের বলেছি, পেশাদারি মানসিকতা নিয়ে যে কোনও টুর্নামেন্টে জয়ের জন্য ঝাঁপাতে হবে।’ উল্লেখ্য, এটিকে মোহন বাগানের চার প্রাক্তন ফুটবলার রয় কৃষ্ণা, সন্দেশ ঝিঙ্গান, প্রবীর দাস ও জাভির সঙ্গে এবার চুক্তি করেছে বিএফসি। ফলে অনেকটাই বেড়েছে তাদের শক্তি ও ভারসাম্য।