ম্যাচের ২৪ ঘণ্টা আগে ট্রফি নিয়ে ফোটোসেশনে হাজির ছিলেন দুই দলের কোচ ও ফুটবলাররা। এরপর সাংবাদিক সম্মেলনে মহেশ গাউলি জানান, ‘অতীতে মাত্র এক সপ্তাহের প্রস্তুতিতে ম্যাচ খেলতে হতো। তবে এবার টানা পঞ্চাশ দিনের বেশি সময় ফুটবলাররা একসঙ্গে রয়েছে। ফলে বোঝাপড়া অনেকটাই বেড়েছে। কমেছে চোট আঘাতের প্রবণতাও। ফাইনালের আগে অবশ্যই এটা স্বস্তির।
advertisement
তবে কুয়েত যথেষ্ট শক্তিশালী প্রতিপক্ষ। গ্রুপ পর্বে সামান্য ভুলে জয় হাতছাড়া হয়েছিল। ফাইনাল পুরোপুরি ভিন্ন লড়াই। আশা করছি, ছেলেরা সেরাটা মেলে ধরতে সফল হবে।’ গত ১৩ বারের মধ্যে ৮ বার চ্যাম্পিয়ন। এরমধ্যে অধিকাংশ জয়ই এসেছে ৯০ মিনিটের লড়াইয়ে। তবে মঙ্গলবার স্যাফ কাপের ফাইনালে টুর্নামেন্টের ইতিহাসে কঠিনতম ফাইনাল খেলতে নামছে ভারত।
প্রতিপক্ষ শক্তিশালী কুয়েত। র্যাঙ্কিংয়ে অনেকটাই পিছিয়ে থাকলেও, সুনীল ছেত্রীদের কড়া চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিতে তৈরি মধ্যপ্রাচ্যের দেশটি। তাই ঘরের মাঠে নবম স্যাফ কাপ জয়ের পথটা যে সহজ হবে না তা ভালোভাবেই জানেন ভারতীয় ফুটবলাররা। উল্লেখ্য, নির্বাসনের জেরে ফাইনালেও গ্যালারিতেই বসতে হবে কোচ ইগর স্টিমাচকে। ফাইনালে সন্দেশের ফেরাটা বাড়তি আত্মবিশ্বাস জোগাবে ভারতীয় শিবিরকে।
অভিজ্ঞ এই ডিফেন্ডারও সেরা পারফরম্যান্স মেলে ধরতে মুখিয়ে। বললেন, ‘মহেশ ভাই (গাউলি) দেশের অন্যতম সেরা ডিফেন্ডার। তাঁর কাছ থেকে অনেক কিছু শিখেছি। ম্যাচে কখনও সমস্যায় পড়লে তাঁর সঙ্গে কথা বলি। গোটা প্রতিযোগিতায় আমরা ভালো খেলেছি।