তাঁর সতীর্থরা জানান, ভোর ৪টা ৫৮ মিনিটে রেলওয়ে হেল্পলাইনে SOS কল করে জরুরি চিকিৎসা চাওয়া হয়। বারবার ফোন করা সত্ত্বেও কোনো মেডিকেল টিম পৌঁছায়নি। ট্রেনটি দীর্ঘ সময় থেমে থাকার পর সকাল ৮টা ১০ মিনিটে মথুরা স্টেশনে পৌঁছায়। তখন দেখা যায় সঠিক সময়ে চিকিৎসা না পেয়ে মারা গিয়েছে বিক্রম সিং।
রেল পুলিশ মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠিয়েছে। রেল কর্তৃপক্ষ ইতোমধ্যে একটি অভ্যন্তরীণ তদন্ত শুরু করেছে। সতীর্থদের অভিযোগ, বিক্রমের মৃত্যুর জন্য রেলের দায়িত্বজ্ঞানহীনতা ও প্রস্তুতির অভাবই দায়ী।
advertisement
এই ঘটনায় দেশজুড়ে প্রতিবন্ধী অধিকারকর্মী ও ক্রীড়া মহল গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। তারা জানিয়েছেন, এই ঘটনা শুধুমাত্র একটি মর্মান্তিক দুর্ঘটনা নয়, বরং রেলওয়ের আপৎকালীন ব্যবস্থার ভয়াবহ দুর্বলতাকেই প্রকাশ করে।
আরও পড়ুনঃ Ajinkya Rahane: আইপিএলের পরই দল ছাড়লেন রাহানে! ঠিক হয়ে গিয়েছে নতুন অধিনায়ক
সময়মতো চিকিৎসা সহায়তা পেলে বিক্রম সিংয়ের জীবন বাঁচানো যেত বলেই মনে করছেন অনেকে। এই ঘটনার পর, রেলপথে প্রতিবন্ধী যাত্রীদের সুরক্ষা ও জরুরি সহায়তার ব্যবস্থাপনা আরও শক্তিশালী করার দাবি উঠেছে।