TRENDING:

Snehasish Ganguly: বোট উল্টে বিরাট বিপদ, প্রাণে বাঁচলেন সৌরভের দাদা-বউদি! বড় সিদ্ধান্ত পুরীতে!

Last Updated:

পুরী বেড়াতে গিয়ে অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন প্রাক্তন ভারত অধিনায়ক সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের দাদা স্নেহাশিস গঙ্গোপাধ্যায় এবং তাঁর স্ত্রী অর্পিতা৷

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
কলকাতা: পুরী বেড়াতে গিয়ে অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন প্রাক্তন ভারত অধিনায়ক সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের দাদা স্নেহাশিস গঙ্গোপাধ্যায় এবং তাঁর স্ত্রী অর্পিতা৷ পুরীর সমুদ্রে স্পিড বোট উল্টে গিয়েই বিপদে পড়েন সিএবি সভাপতি স্নেহাশিস এবং তাঁর স্ত্রী৷ সমুদ্র সৈকতের কাছাকাছি হওয়ায় দ্রুত তাঁদের উদ্ধার করেন কর্তব্যরত লাইফগার্ডরা৷ যদিও এই দুর্ঘটনার পরই পুরীর সমুদ্রে চালু বিভিন্ন ধরনের ওয়াটার স্পোর্টস কতটা নিরাপদ, তা নিয়েই প্রশ্ন তুলে দিয়েছেন সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের বৌদি৷
News18
News18
advertisement

গত শনিবার পুরীর সমুদ্রে এই দুর্ঘটনার মুখে পড়েন স্নেহাশিস গঙ্গোপাধ্যায় এবং তাঁর স্ত্রী৷ সমুদ্রে ভাসার প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই একটি বড় ঢেউয়ের ধাক্কায় স্পিড বোটটি উল্টে যায়৷ এর পর অর্পিতা বলেন, ‘পুরীর সমুদ্র তখন খুবই উত্তাল ছিল। এখানে স্পিডবোট চালানো সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করা উচিত। আমি কলকাতায় ফিরে পুলিশ সুপার ও মুখ্যমন্ত্রীকে চিঠি লিখব এই বিষয়টি বন্ধ করার অনুরোধ জানিয়ে’।

advertisement

আরও পড়ুন- এবার কেন এত সফল পঞ্জাব কিংস? রহস্য ভেদ করলেন দলের মালকিন প্রীতি জিন্টা

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

স্নেহাশিস বলেন, জগন্নাথদেবকে ধন্যবাদ। যেন পুর্নজন্ম হল! স্থানীয় লোকেরা ও লাইফগার্ডরা আমাদের উদ্ধার করেন। আমি প্রত্যেক বছর পুরীতে যাই। গত ৩১ বছর ধরে এটা চলছে। জগন্নাথদেবকে পুজো দিই। শনিবার পুজো দেওয়ার পর আমরা ঠিক করি সমুদ্রে যাব। আমি জানি না কেন এরকম সিদ্ধান্ত নিলাম! কিন্তু একেবারে শেষ মুহূর্তে সেটা ঠিক করেছিলাম। সন্ধে পাঁচটা-সাড়ে পাঁচটা র সময়ের ঘটনা। আমাদের বোটে অন্য দম্পতি ছিল। লাইফগার্ডরাও ছিলেন। সেই সময় একটা বড় ঢেউ আমাদের বোটে ধাক্কা মারে। আমাদের বোটটা সঙ্গে সঙ্গে উলটে যায়। আমরা জলের তলায় বোটের নীচে চাপা পড়ে যাই। তখনও বুঝতে পারছিলাম না কী হয়েছে! হঠাৎ আরেকটা ঢেউ এসে বোটটাকে আমাদের উপর থেকে সরিয়ে দেয়। তাতেই আমরা বাঁচার সুযোগ পেয়ে যাই। তার মধ্যে লাইফগার্ডরা চলে এসে আমাদের উদ্ধার করেন। বলে বোঝাতে পারব না, কত বড় বিপদের হাত থেকে রক্ষা পেয়েছি। অর্পিতার পা আটকে গিয়েছিল। ও আরও বেশি সমস্যায় পড়ে। তবে ওকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে নুলিয়ারদের সাহায্যে। তবে একটা কথা নিশ্চিত করে বলতে পারব স্পিডবোট চালানোর অনুমতি ছিল না। সম্পূর্ণ বেআইনিভাবে এগুলো চলছে। আমরা প্রশাসনকে অভিযোগ জানানোর পর সেগুলোকে বন্ধ করা হয়েছে বলে শুনেছি।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/খেলা/
Snehasish Ganguly: বোট উল্টে বিরাট বিপদ, প্রাণে বাঁচলেন সৌরভের দাদা-বউদি! বড় সিদ্ধান্ত পুরীতে!
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল