এটা হাসির খোরাক এবং ক্রিকেটের প্রতি মূর্খতা বলে জানিয়েছেন তিনি।
বিশ্বকাপ নিয়ে এই বছরের শুরু থেকেই বিরূপ মনোভাব পোষণ করছে পাকিস্তান। সময়সূচী প্রকাশ হওয়ার আগে থেকেই তারা বলতে থাকে ভারতে খেলতে আসবে না। এর পিছনে অবশ্যই রয়েছে এশিয়া কাপ। আগস্ট মাস থেকে শুরু হতে চলা এই বছরের এশিয়া কাপ প্রথমে শুধুমাত্র পাকিস্তানের হওয়ার কথা ছিল।
advertisement
কিন্তু পাকিস্তানের খেলা হলে ভারত সেখানে যাবে না বলে বেকে বসে। শেষে পরিস্থিতি সামাল দিতে কিছু ম্যাচ পাকিস্তানে এবং কিছু ম্যাচ শ্রীলঙ্কাতে করা হবে বলে স্থির করা হয়। তখনই পাক বোর্ডের তরফ থেকে বলা হয় তারা ভারতে একদিনের বিশ্বকাপ খেলতে যাবে না। বর্তমানে পাক সরকার একটি কমিটি গঠন করেছে। তারা ভারতের বিভিন্ন স্থানে যেখানে খেলা হবে সেখানে পাকিস্তান দলের নিরাপত্তাজনিত দিক খাতিয়ে দেখার পর সরকারকে জানাবে।
সেই মতো সিদ্ধান্ত নেবে পাকিস্তান সরকার। শোয়েব তাঁর সোশ্যাল মিডিয়ায় পাক দলের সদস্যদের উদ্দেশ্য করে লেখেন, সবাই ভেবেছিল যে পাকিস্তান এবং বাবর আজমের উল্লেখযোগ্য উপস্থিতি ছাড়া বিশ্বকাপের প্রচার সম্পূর্ণ হবে। তাই হয়েছে। আসলে এটা একটা রসিকতা হিসাবে উপস্থাপনা হয়েছে। আমাদের এবার ঘুরে দাঁড়ানোর সময় এসেছে। বিশ্বকাপ শুরু হবে ৫ অক্টোবর।
উদ্বোধনী ম্যাচ খেলবে ইংল্যান্ড এবং নিউজিল্যান্ড। ১৫ অক্টোবর চির প্রতিদ্বন্দ্বী পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ম্যাচ দিয়ে বিশ্বকাপ যাত্রা শুরু করবে ভারত। শোয়েব মনে করেন ভারতের নির্দেশেই ইচ্ছে করে এমন করা হয়েছে। ভারতের পয়সার জোরের কাছে মুখ খুলতে পারেনা আইসিসি। তাদের এই নিয়ে দেখা উচিত ছিল মনে করেন রাওয়ালপিন্ডি এক্সপ্রেস।