রবিবার সঞ্জু স্যামসন রজনীকান্তের সাথে দেখা করলেন তার বাড়িতে এবং টুইটারে ছবি পোস্ট করে জানালেন তার কৃতজ্ঞতা। থালাইভা শুধু একজন তারকা নন, তিনি দক্ষিণ ভারত সহ গোটা ভারতের মানুষের কাছে একজন প্রেরণা। তার নিজস্ব জীবনের লড়াই, বাকি মানুষদের কাছে বিরাট একটি অনুপ্রেরণা।
দক্ষিণ ভারতীয়দের কাছে রজনীকান্তের থেকে বড় তারকা বোধ হয় আর কেউ নন, সেটা তার সাফল্যের জন্য নয় - তার মনুষ্যত্বের জন্য। মানুষের হৃদস্পন্দনে উপস্থিত থালাইভা। সঞ্জু স্যামসনের কেরিয়ার যখন মসৃণ নয়, তখন অনুপ্রেরণার খোঁজে তিনি পৌঁছলেন থালাইভার কাছে। রজনীকান্ত নিজেই তার বাড়িতে ডেকে নিলেন সঞ্জুকে এবং সেই সুযোগ পেয়ে আপ্লুত সঞ্জু।
advertisement
টুইটারে সঞ্জু রজনীকান্তের সাথে তার ছবি পোস্ট করেন এবং সেখানে লেখেন, সাত বছর বয়স থেকেই আমি রজনী স্যারের ভক্ত, আমি আমার বাবা-মাকে বলেছিলাম যে একদিন আমি রজনী স্যারের বাড়িতে গিয়ে দেখা করবই। ২১ বছর পর, সেই দিনটি এসেছে যখন থালাইভা আমাকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে।
সঞ্জু স্যামসনের বর্তমান কেরিয়ার খুব একটা উর্ধ্বমুখী নয়। জাতীয় দলে সুযোগ পাচ্ছেন না সেভাবে। আইপিএলে দীর্ঘদিন ভালো খেলে এসেছেন, নির্ভরশীল ব্যাটসম্যান। তিনি রজনীকান্তের থেকে অনুপ্রেরণা পেয়ে ২০২৩ আইপিএল মরশুমে রাজস্থান রয়্যালসের হয়ে বড় কিছু করার আশা রাখছেন। রজনীকান্ত সঞ্জুকে জীবনে লড়াই করার পরামর্শ দিয়েছেন। বলেছেন পেছনে ফিরে না তাকাতে। সামনে এগিয়ে যেতে।
