সোশ্যাল মিডিয়ায় সচিন লিখেছেন, মাত্র ২১ বছর বয়সে আইপিএল ফাইনালে সুদর্শনের ব্যাটিং দেখে ভাল লাগল। চোখের পক্ষে আরামদায়ক। দারুণ আত্মবিশ্বাস দেখলাম। স্বয়ং ক্রিকেটের ভগবান যখন কাউকে এরকম সার্টিফিকেট দেন, সেই প্রতিভা স্পেশাল সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না। অবশ্য শুধু সচিন নন, সুনীল গাভাসকার পর্যন্ত প্রশংসা করেছেন সুদর্শনের।
সাই সুদর্শন তিন নম্বরে নেমে একটা গুরুত্বপূর্ণ ইনিংস খেললেন। চার নম্বরে এলেন অধিনায়ক হার্দিক। সুদর্শন নিজের অর্ধশতরান পূর্ণ করলেন। নিজের রাজ্য তামিলনাড়ুর দল চেন্নাইর বিরুদ্ধে ফাইনালে অসাধারণ একটা পারফরম্যান্স তুলে ধরলেন বাঁহাতি।ফাইনালে চেন্নাইর বিরুদ্ধে ঘরের শত্রু হবেন একজন তামিলনাড়ুর ব্যাটসম্যান অনেকেই হয়তো ভাবতে পারেননি।
সবাই ব্যস্ত ছিলেন গিল ঝড় দেখার অপেক্ষায়। কিন্তু সুদর্শনের চক্র রক্তাক্ত করল চেন্নাইকে।অল্পের জন্য সেঞ্চুরি পেলেন না। ৯৬ করে ফিরে গেলেন। গুজরাত অবশ্য চ্যাম্পিয়ন হতে পারেনি। কিন্তু তাতে সাই সুদর্শনর দুরন্ত ব্যাটিংয়ের মর্যাদা কমে যায়নি। এই ছেলে নিজেকে ধরে রাখতে পারলে আগামী দিনের ভারতীয় ক্রিকেটের ভবিষ্যৎ হতে পারে সেই ইঙ্গিত পাওয়া গিয়েছে।