ভক্তরা তাই তাঁর ব্যাটে রান দেখার আশায়। সচিনের সঙ্গে দীর্ঘক্ষণ আলোচনা করেছেন রোহিত। তিলক বর্মা, ওয়াধেরার মতো তরুণ ব্যাটসম্যানদের সঙ্গেও বেশ কিছুক্ষণ সময় কাটিয়েছেন সচিন। কথা বলেছেন সূর্য কুমারের সঙ্গেও। হার্দিক পান্ডিয়া এবং পোলার্ড দল ছাড়ার পর ওই জায়গায় সেই রকম দায়িত্ব নিতে পারছে না গ্রিন অথবা টিম ডেভিড।
এটাই কিছুটা চিন্তায় রেখেছে মুম্বইকে। চেন্নাইয়ের বোলিংয়ে অভিজ্ঞতার অভাব কিছুটা হলেও চাপে রাখছে ধোনিকে। রাজবর্ধন হাঙ্গারগেকর, তুষার দেশপাণ্ডেরা প্রচুর ওয়াইড, নো-বল করেছিলেন আগের ম্যাচে। দীপক চাহারকেও ছন্দে দেখা যায়নি। বিরক্ত এমএসডি নেতৃত্ব ছাড়ার হুমকি দিয়েছিলেন তার পর।
ঋতুরাজ গায়কোয়াড় ও ডেভন কনওয়েকে আটকে রাখাটা রীতিমতো চ্যালেঞ্জের হতে চলেছে। পাশাপাশি মঈন আলি, বেন স্টোকস, শিবম দুবে, অম্বাতি রায়াডু, জাদেজা, ধোনিও রয়েছেন সিএসকের ব্যাটিং লাইন আপে। কাগজে-কলমে চেন্নাইয়ের ব্যাটিংকে অনেক বেশি শক্তিশালী দেখাচ্ছে। তবে রোহিত খেলে দিলে পাল্টে যেতেই পারে সমীকরণ।
আর চেন্নাইয়ের বিরুদ্ধে মুম্বইয়ের রেকর্ড বেশ উজ্জ্বল। মোট ৩৪ বারের সাক্ষাতে ২০বারই জিতেছে ইন্ডিয়ান্সরা। তবে এটা এমন একটা ম্যাচ যেখানে রেকর্ড শুধু কথা বলে না। আসল সময় চাপের মধ্যে যারা পারফর্ম করতে পারবে এবং ভুল কম করবে শেষ পর্যন্ত তারাই বাজিমাত করবে। তাই রোহিতের মুম্বই নাকি ধোনির চেন্নাই? শেষ হাসি কারা হাসে উত্তর দেবে আজ রাত।