কিন্তু কী প্রশ্ন করেছেন সাক্ষী? কেন্দ্রীয় ক্রীড়া মন্ত্রক আর প্রধানমন্ত্রীর দফতরের উদ্দেশ্যে সাক্ষীর প্রশ্ন, আর কত পদক আমায় পেতে হবে দেশের অর্জুন পুরস্কার পেতে হলে? তিনি একটি সংবাদমাধ্যমে বলেছেন, ‘রাজীব খেলরত্ন পুরস্কারের জন্য আমাকে নির্বাচন করায় আমি আনন্দিত হয়েছিলাম। প্রতিটি খেলোয়াড়ের জীবনেই স্বপ্ন থাকে ক্রীড়া ক্ষেত্রের শ্রেষ্ট পুরস্কার পাওয়ার। সেই কারণে সে নিজের জীবন বাজি রাখতে পর্যন্ত রাজি হয়ে যায়। আমিও তেমন স্বপ্ন দেখি আমার নামের পাশে অর্জুন পুরস্কার জয়ী লেখা থাকবে।’ কিন্তু তারপরেই বোমা ফাটিয়েছেন এই ভারতীয় ক্রীড়াবিদ।
advertisement
তিনি লিখেছেন, ‘পৃথিবী থেকে আমি আর কোন মেডেল নিয়ে আসব, যার পর আমাকে অর্জুন পুরস্কার দেওয়া হবে? আমার রেসলিং জীবনে কী আমার এই পুরস্কার পাওয়া হবে না?’ উল্লেখ্য, ইতিমধ্যে সাক্ষী মালিক পদ্মশ্রী পুরস্কার পেয়েছেন, যা ভারতের চতুর্থ সর্বোচ্চ নাগরিক পুরস্কার। প্রাক্তন বিচারপতি মুকুন্দরাম শর্মার নেতৃত্বে তৈরি কমিটি ইতিমধ্যে ২৯ জনের নাম অর্জুন পুরস্কারের জন্য মনোনীত করে কেন্দ্রীয় ক্রীড়া মন্ত্রকের কাছে পাঠিয়েছে। সেখানে সাক্ষীর নাম থাকলেও শেষ পর্যন্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েছেন তিনি, কারণ, সরকার মনে করেছে, ইতিমধ্যে রাজীব খেলরত্ন পাওয়া সাক্ষীকে আবার অর্জুন পুরস্কার দেওয়ার অর্থ হয় না।