ঘটনার শুরু হয়েছিল এই বছর মার্চ মাস নাগাদ ৷ বারাসতে সৌম্যজিতের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছিল। টিটি ফেডারেশনের সচিব এমপি সিং জানিয়েছেন সমস্ত রিপোর্ট তারা পেয়েছেন ৷ তারপরই ভারতীয় টেবল টেনিস ফেডারেশন তাঁকে নির্বাসিত করে দেয় ৷ কমনওয়েলথ দল থেকে ছিটকে যান তিনি ৷
সৌম্যজিতের দীর্ঘদিনের বান্ধবী ছিলেন অভিযোগকারিনী৷ মেয়ে সাবালক হওয়ার পর একাধিকবার তরুণীর পরিবারের তরফে বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু সৌম্যজিতের পরিবারের তরফে অনিচ্ছার কথা জানানো হয় বলে অভিযোগ। এমন কী ২৮ ফেব্রুয়ারি বাঘাযতীনের ফ্ল্যাটে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়। সেই সময় ঘোষ পরিবারের তরফে ইনোভা গাড়ি দাবি করা হয়েছিল। যদিও এরই মধ্যে বিয়ের যৌতুক হিসেবে হুগলির সিমলাগড়ের একটি জমি যৌতুক হিসেবে সৌম্যজিতের নামে দেওয়া হয় বলে দাবি তরুণীর পরিবারের। একইসঙ্গে কিছু সোনার গয়নাও দেওয়া হয়।
advertisement
আরও পড়ুন - ইস্টবেঙ্গলে জোড়া সুখবর, বিশ্বকাপারের সামনে ম্যাচ জয় লালহলুদের
এদিকে বিভিন্ন ভাবে প্রাথমিকভাবে গ্রেফতারি এড়াতে দেশের বাইরে থাকলেও অবশেষে অভিযোগকারিনীকে বিয়েই করতে হয় সৌম্যজিৎকে ৷
এদিকে বিয়ের দিন দু‘জনের কেউই আর বিতর্ক চাননি ৷ জানিয়েছেন কোনোভাবে ভুল বোঝাবুঝি হয়েছিল ৷ এখন সেটা কাটিয়ে তাঁরা নতুন জীবনের পথে হাঁটা শুরু করবেন ৷