ম্য়াচের শুরুতেই ভারতীয়-আমেরিকান জুটির উপর চাপ তৈরি হয়। তৃতীয় গেমে বেথানির সার্ভিসে সাতবার ডিউস হয়। তিনবার ডাবল ফল্ট করেন বেথানি। তিনবার ব্রেক পয়েন্ট বাঁচানোর পর সার্ভিস বাঁচিয়ে নেন তিনি। ডেসিরে ও অ্যালেক্সা জুটি এর পরও যথেষ্ট লড়াই চালিয়ে যায়। তবে ম্য়াচ গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে সানিয়া-বেথানি জুটি দুরন্ত খেলতে থাকে। এর পর সানিয়াদের আর ম্য়াচ জিতে নিতে খুব একটা সমস্যা হয়নি। এদিন সানিয়াকে দেখে যথেষ্ট ফিট বলেই মনে হয়েছে। তাঁর স্ম্যাশ ও ফোরহ্যান্ড ছিল দেখার মতো। ফলে এবার উইম্বলডনে সানিয়া দারুন কিছু করে দেখালেও অবাক হওয়ার মতো কিছু থাকবে না। তাঁর সঙ্গী বেথানিও ফর্মে রয়েছেন।
advertisement
আজ অঙ্কিতা রায়না তাঁর মার্কিন সঙ্গী লরেন ডেভিডের সঙ্গে নামবেন। এই প্রথমবার কোনও গ্র্যান্ডস্ল্যামের মূল পর্বে একসঙ্গে দুজন ভারতীয় মহিলা টেনিস খেলোয়াড় নামছে। চলতি বছর অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে প্রথমবার নেমেছিলেন অঙ্কিতা। সানিয়া ২০০৫ সাল থেকে গ্র্যান্ডস্ল্যামে ভারতের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করছেন। ভারতীয় টেনিস সার্কিটে সানিয়ার জনপ্রিয়তাও ছিল তুঙ্গে। তবে মা হওয়ার পর তিনি দীর্ঘদিন টেনিস কোর্টের বাইরে ছিলেন। এখন দেখার মা হওয়ার পর আবার আগের মতো ফর্মে তিনি ফিরতে পারেন কি না!
