কিন্তু বলছেন গত আট বছর ধরে বক্সিংকে পেশা করার পর কোথাও যাওয়ার সময় পাননি। একটু হাওয়া বদল দরকার। তাই ঘুরতে যাওয়াটা প্রয়োজন। পাশাপাশি তিনি নিশ্চিত এই ব্রোঞ্জ পদক তাকে ভবিষ্যতে মটিভেট করবে। প্যারিসে যখন পা রাখবেন, আরও পরিণত হবেন। মাঝের কয়েকটা বছর নিজেকে শীর্ষে তুলে নিয়ে যেতে চান। অসমে গোলাঘাট জেলার বরমুখিয়া গ্রামে বাড়ির সামনের রাস্তা ফাঁকা হচ্ছে তাঁর ঘরে ফেরার অপেক্ষায়।
advertisement
দারুণ খুশি হয়েছেন খবরটা শুনে।এদিকে হারের কারণ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে কোচ আলি কামার জানিয়েছিলেন, "প্রথম রাউন্ডে পরিকল্পনা অনুযায়ী লাভলিনা খেলেছিল। বাকি দুটো রাউন্ডে সেভাবে পাঞ্চ করতে পারেনি। শেষে চারদিন ধরে বিপক্ষের সমস্ত ভিডিও দেখে ও তৈরি হয়েছিল। তবে সব সময় ম্যাচের মুহূর্তে পরিস্থিতি অনেকটা আলাদা হয়। আজকের দিনটা হয়তো লাভলিনার ছিল না। ও সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছে। দেশকে পদক এনে দিয়েছে। ওর সাফল্যে আমরা সবাই খুশি।"
লাভলিনার নিজেও জানেন তার থেকে উন্নত প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে হেরেছেন তিনি। কিন্তু ভেঙে না পড়ে নতুন করে ঘুরে দাঁড়াতে চান ভবিষ্যতের কথা ভেবে।কিন্তু আপাতত একটু বিশ্রাম এবং একটু স্বাদবদল চান। দেশের মানুষকে কথা দিয়েছেন প্যারিসে আরও ভাল করার চেষ্টা করবেন।
