TRENDING:

Tokyo Olympics 2020: ফাঁকা থাক জার্সি! টাকার দরকার নেই! চিনকে মুখের উপর না ভারতের

Last Updated:

চিনা কোম্পানিকে কিট স্পনসরশিপ দিতে রাজি নয় ভারতীয় অলিম্পিক সংস্থা।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#নয়াদিল্লি: একেবারে ধনুক ভাঙা পণ যেন! কোনওভাবেই চিনের সঙ্গে বন্ধুত্ব আর নয়। টোকিও অলিম্পিকের জন্য ভারতীয় খেলোয়াড়দের জার্সি উন্মোচিত হয়েছে। ভারতীয় অলিম্পিক সংস্থা সেই জার্সিতে চিনা দ্রব্যের বিজ্ঞাপন তুলে নিয়েছে। আপাতত যা অবস্থা তাতে নন-ব্র্যান্ডেড জার্সি পরেই টোকিও অলিম্পিকে নামবে ভারতীয় দল। চিনের কোম্পানি লি নিং-কে কিট স্পন্সরশিপ থেকে সরিয়ে দিয়েছে ইন্ডিয়ান অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশন। এখনো পর্যন্ত অন্য কোনও সংস্থার সঙ্গে চুক্তি হয়নি। ফলে ভারতীয় খেলোয়াড়দের জার্সিতে স্পনসরের কোনো লোগো থাকছে না। ২৩ জুলাই থেকে শুরু হবে অলিম্পিক গেমস। তার আগে সাহসী পদক্ষেপ ভারতীয় অলিম্পিক সংস্থার। সীমান্তে চিনের সঙ্গে ভারতের বিবাদ অনেক দূর গড়িয়েছে। চিনের যে কোনও জিনিস বয়কটের দাবি তুলেছে ভারত। আর এমন পরিস্থিতিতে চিনা কোম্পানিকে কিট স্পনসরশিপ দিতে রাজি নয় ভারতীয় অলিম্পিক সংস্থা।
advertisement

কেন্দ্রীয় ক্রীড়ামন্ত্রক ভারতীয় অলিম্পিক সংস্থাকে চিনা কোম্পানির স্পনসরশিপ বর্জনের পরামর্শ দিয়েছিল। আইওএ-র সচিব নরেন্দ্র বাত্রা ও রাজিব মেহতা কেন্দ্রীয় ক্রীড়ামন্ত্রীর পরামর্শ মেনে নিয়েছেন। দেশ ও দেশবাসীর আবেগকে সম্মান জানিয়ে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে ভারতীয় অলিম্পিক সংস্থা। আইওএ-র তরফে জানানো হয়েছে, দরকার হলে কোনও স্পনসর ছাড়াই অলিম্পিকে খেলতে নামবে ভারতীয় খেলোয়াড়রা। তবু চিনা স্পনসরশিপ নেওয়া হবে না। আইওএ-র সচিব আরও জানিয়েছেন, এই ব্যাপার নিয়ে খেলোয়াড়দের মাথা ঘামানোর কোনও প্রয়োজন নেই। গত এক বছরে এমনিতেই খেলাধুলার জগতে অনেক ক্ষতি হয়েছে। ট্রেনিং থেকে শুরু করে ফিটনেস, সব দিকেই মার খেয়েছেন খেলোয়াড়রা। তাই এই পরিস্থিতিতে খেলোয়াড়দের অলিম্পিকে পারফরম্যান্স নিয়েই ভাবতে বলেছে আইওএ। বাকি সমস্ত দিকের ব্যাপার কর্তারা বুঝে নেবেন বলে জানানো হয়েছে।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
১৭ রাজ্য পাড়ি দিয়ে শান্তির বার্তা — স্কুটিতে একা অভিযানে বর্ধমানের শিক্ষিকা
আরও দেখুন

এদিন ভারতীয় অলিম্পিক সংস্থার সচিব নরেন্দ্র বাত্রা বলেছেন, করোনার এই পরিস্থিতিতে আর্থিক দিক থেকে পিছিয়ে রয়েছে আমাদের সংস্থা। তার ওপর সংক্রমণ ছড়ানোর ভয় থাকছে। আমাদের কোনও খেলোয়ার কোনও ইভেন্টের ফাইনালে উঠেও করোনা পজিটিভ হতে পারে। তবে প্রতিটি খেলোয়াড়কে ভ্যাকসিন দেওয়া হবে। আমরা কোনও অ্যাথলিটকে জোর করতে পারি না। তবুও সবাইকে অনুরোধ করা হয়েছে, যেন ভ্যাকসিন নিয়েই টোকিওতে নামে তারা। ইতিমধ্যে ১২০ জন অ্যাথলিট ও ১২৭ জন প্যারা-অ্যাথলিটকে টিকার প্রথম ডোজ দেওয়া হয়েছে। ৫৮ জন অ্যাথলিট দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছে। ১১৪ জন কোচ ও সাপোর্ট স্টাফকে প্রথম ডোজ দেওয়া হয়েছে। ৩৭ জন এখনো পর্যন্ত দ্বিতীয় ডোজ নিয়ে ফেলেছেন।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/খেলা/
Tokyo Olympics 2020: ফাঁকা থাক জার্সি! টাকার দরকার নেই! চিনকে মুখের উপর না ভারতের
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল