সনওয়াল এবং রাজ্য পুলিশের বড় কর্তাদের উপস্থিতিতে এই সম্মান দেওয়া হয় হিমাকে।
একুশ বছর বয়সী মেয়েটি ছোটবেলা থেকেই ভালোবাসতেন খেলাধুলা। মহিলা ফুটবলার হতে চেয়েছিলেন। কিন্তু পরে কোচের নির্দেশে অ্যাথলিট হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেন। হিমা জানিয়েছেন ছোটবেলা থেকেই তিনি পুলিশ হওয়ার স্বপ্ন দেখতেন। দুর্গাপূজার সময় বন্দুক হাতে ঘুরে বেড়াতেন। সেই স্বপ্ন আজ সত্যি। তবে পুলিশের চাকরি করে মানুষের সেবা করার পাশাপাশি অ্যাথলিট হিসেবে নিজের লড়াই চালিয়ে যেতে চান কারণ সেটাই তাঁর আসল পরিচয়।
advertisement
অ্যাথলেটিক্স তাঁকে এই জায়গায় পৌঁছে দিয়েছে। দেশের হয়ে আরও পদক জিততে চান হিমা। তিনি খুশি হবেন যদি তাঁকে দেখে মেয়েরা অ্যাথলেটিক্সকে পেশা হিসেবে বেছে নেন। তাঁর এই সাফল্যে খুশি কেন্দ্রীয় ক্রীড়ামন্ত্রী কিরণ রিজিজু। তিনি জানিয়েছেন হিমা দেশের মুখ উজ্জ্বল করেছেন, তাই এই চাকরি তাঁর প্রাপ্য।
পাশাপাশি এন আই এস পাতিয়ালায় পুরোদমে ট্রেনিং করছেন তিনি। একমাত্র লক্ষ্য আসন্ন টোকিও অলিম্পিক কোয়ালিফাই করা। তাই পেশাদারি জীবনের নতুন মোড়ে দাঁড়িয়েও হিমা তাঁর ফোকাস নষ্ট করতে রাজি নন। নজর আকাশে হলেও পা মাটিতেই আছে।
