এদিন ম্যাচের ১৭ মিনিটে প্রথম গোলের মুখ খোলে মোহনবাগান। হুগো বুমোসের গোলে এগিয়ে যায় কলকাতার প্রধান। কিন্তু তারপর থেকেই আক্রমণের ঝড় তোলে ওড়িশা। নিজের পুরনো দলের বিরুদ্ধে ম্যাচের ২৯ মিনিটে গোল করে ওড়িশাকে সমতায় ফেরান রয় কৃষ্ণা। এরপর প্রথমার্ধের ৩২ মিনিটে মাউরিসিও ও ৪১ মিনিটে গোবার্ড গোল করে ৩-১ গোলে এগিয়ে দেয় ওড়িশাকে।
advertisement
ম্যাচের দ্বিতীয়ার্ধে কিয়ান নাসিরি ৬৩ মিনিটে গোল করে মোহনবাগানের ব্যবধান কমায়। এরপর ম্যাচে সমতা ফেরানোর চেষ্টা করলেও গোলের মুখ খুলতে পারেনি বাগান। খেলার ইনজুরি টাইমে ৯২ মিনিটে অঙ্কিত যাদব ও ৯৫ মিনিটে ইাক গোল করে ওড়িশাকে ৫-২ ব্য়বধানে বড় জয় এনে দেন।
আরও পড়ুনঃ বিশ্বকাপ ফাইনালের পর প্রথমবার ‘নীরবতা’ ভাঙলেন রোহিত শর্মা! কী বললেন তিনি
গ্রুপের অন্য ম্যাচে বসুন্ধরা কিংস ২-১ গোলে হারিয়ে দেয় মাজিয়াকে। ফলে গ্রুপ ডি-র এখন যা পরিস্থিতি তাতে শীর্ষে বসুন্ধরা। দুনম্বরে ওড়িশা। মোহনবাগান নেমে গেল তিন নম্বরে। প্রতিযোগিতায় মোহনবাগানের আশা কার্যত শেষ। সুন্ধরা কিংস বা ওড়িশা এফসি-র মধ্যে শেষ ম্যাচ। যে দল জিতবে তারাই পরের রাউন্ডে যাবে।