এদিন টস জিতে প্রথমে বোলিং করার সিদ্ধান্ত নেন বাংলাদেশ অধিনায়ক শাকিব আল হাসান। কিন্তু সেই সিদ্ধান্ত পুরোপুরি বুমেরাং হয়। ওপেনিং জুটিতে ১১৫ রানের পার্টনারশিপ করেন ডেভিড মালান ও জনি বেয়ারস্টো। বেয়ারস্টো ৫১ রান করে আউট হলেও জো রুটে সঙ্গে জুটি বেঁধে দলের স্কোরবোর্ড এগিয়ে নিয়ে যান ডেভিড মালান। নিজের শতরান পূরণ করেন ডেভিড মালান। অর্ধশতরান করেন জো রুট।
advertisement
১৫১ রানের পার্টনারশিপ করেন ডেভিড মালান ও জো রুট জুটি। ১৪০ রান করে আউট হন মালান ও ৮২ রান করেন রুট। কিন্তু এই দুই ব্যাটার আউট হওয়ার পর ইংল্যান্ডে ইনিংসে তেমন কোনও বড় স্কোর নেই। ২০ রানের গণ্ডি টপকান জস বাটলার ও হ্যারি ব্রুকস। একটা সময় মনে হচ্ছিল ৪০০-পার হবে স্কোর। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ৯ উইকেট ৩৬৪ রান করে ইংল্যান্ড।
৩৬৫ রানের টার্গেট তাড়া করতে নেমে শুরু থেকেই নিয়মিত ব্যবধানে উইকেট হারাতে থাকে বাংলাদেশ। প্রথম ৫ ব্যাটারের মধ্যে একমাত্র বড় রান করেন ওপেনার লিটন দাস। এছাড়া তানজিদ হাসান, নাজিমুল হাসান শান্তো, শাকিব আল হাসান, মেহেদি হাসানরা কেউ দুই অঙ্কের রান করতে পারেনি। লিটন দাস এক দিক থেকে লড়াই চালিয়ে যান। ৭৬ রান করে আউট হন লিটন।
লিটন ফেরার পর মুশফিকুর রহিম ও তোহিদ হৃদয় কিছুটা লড়াই দেওয়ার চেষ্টা করেন। মুশফিকুর করেন ৫১ রান ও তোহি.দ করেন ৩৯ রান। এছাড়া শেষে দিকে আর কেউ উল্লেখজনক কোনও পারফরম্যান্স করতে পারেনি। শেষ পর্যন্ত ৪৮.২ ওভারে ২২৭ রানে অলআউট হয়ে যায় বাংলাদেশ। ১৩৭ রানে ম্যাচ জেতে ইংল্যান্ড।