আর এই খবর পাওয়ার পর ঝড় উঠেছে ফুটবল মহলে। হুয়ান ফেরান্দোর সঙ্গে রাশভারী কোচের ব্যক্তিত্বের সংঘাত ঘটবে না তো? আশঙ্কা মাথাচাড়া দিচ্ছে সবুজ-মেরুন সমর্থকদের মনে। শুধু তাই নয়, দুই কোচের ফুটবল দর্শনও ভিন্ন। ফেরান্দো পাসিং ফুটবলে বিশ্বাসী। আর হাবাস? রক্ষণ সংগঠন জমাট করে লড়াকু ফুটবলই তাঁর হাতিয়ার। তাই তেলে-জলে মিশবে তো?
advertisement
অতীতে মোহনবাগানে প্রশান্ত কোচ থাকাকালীন টিডি করা হয়েছিল সুব্রত ভট্টাচার্যকে। অভিজ্ঞতা মোটেও সুখের নয়। দুই প্রাক্তনীর সংঘাত মুচমুচে তরজার বিষয় ছিল। তাছাড়া এবার এএফসি কাপ খেলবে মোহনবাগান। সেখানেও হুয়ানকে প্রয়োজনে পরামর্শ দিতে পারবেন অভিজ্ঞ হাবাস। তবে আবার কিছু মানুষ মনে করছেন এর ফলে মোহনবাগান কোচকে ঘুরিয়ে চাপে রাখার কৌশল নিয়েছে ম্যানেজমেন্ট।
সামনে কলকাতা লিগ। তারপর লম্বা ফুটবল মরশুম। ট্রান্সফার মার্কেটে বেশ কিছু নতুন ফুটবলার সেই করানোর ভাবনায় আছে সবুজ মেরুন। সব মিলিয়ে হাবাসের আগমনে জমে গিয়েছে মোহনবাগানের নতুন গল্প। হাবাস অবশ্য বয়সভিত্তিক দলের দেখাশোনার দায়িত্বে থাকবেন। তার কাজ নতুন ফুটবলারদের উন্নতি করা। কিন্তু সেটা খাতায়-কলমে বলা হচ্ছে। আসল উদ্দেশ্য কি সেটা সময় গেলে বোঝা যাবে।