ম্যাচের চার মিনিটের মাথাতেই মুম্বইয়ের প্রথম গোল হয়ে যায়। লালিয়ানজুয়ালা ছাংতের থেকে জন তোরাই পাস পেয়ে বল জালে জড়িয়ে দেন। কিন্তু লাইন্সম্যান পতাকা তুলে জানিয়ে দেন অফসাইড জানিয়ে দেন। মুম্বইয়ের বিপিন অফসাইডে থাকায় গোল গ্রাহ্য হয়নি।
আরও পড়ুন: ৯০০ গোলের পর এবার এমন রেকর্ড গড়লেন রোনাল্ডো, যা বিশ্বে কারও নেই
advertisement
এরপরে ম্যাচের আট মিনিটে এগিয়ে যায় মোহনবগান। রক্ষণের ভুলে খুব সহজে গোল পেয়ে যায় সবুজ-মেরুন ব্রিগেড। বাঁ দিক থেকে দৌড়ে এসে বক্সে ঢুকে পড়েন লিস্টন কোলাসো। দ্রুত গতির সেই বল ধরতে পারেননি মুম্বইয়ের গোলকিপার ফুর্বা লাচেনপা। জন তিরির পায়ে লেগে মুহূর্তেই তা মুম্বইয়ের জালে জড়িয়ে যায়। এরপরেই অবশ্য সমতা ফেরানোর সুযোগ পায় মুম্বই। ছাংতেকে পাস বাড়িয়ে দেন বিপিন। সেখান থেকে তা কারেলিসের দিকে। কিন্তু ফাঁকা গোল পেয়েও বাইরে বল মারেন কারেলিস।
আরও পড়ুন: রক্ষণ নিয়ে রয়েছে চিন্তা! মরশুম শুরুতে জয়ের লক্ষ্যে কোন রণনীতি মোহনবাগান কোচের
ঠিক এরপর থেকেই ম্যাচে নিজের আধিপত্য বিস্তার করতে থাকে মোহনবাগান। অন্যদিকে ম্যাচে নিজেদের নিয়ন্ত্রণ হারাতে থাকে মুম্বই। কোনও পাসই নিজেদের মধ্যে ঠিক ভাবে রাখতে পারছিল না তাঁরা। ম্যাচের ২৯ মিনিটের মাথায় দ্বিতীয় গোল করে মোহনবাগান। কামিংসের বাড়ানো বল পান আশিস রাই। নিখুঁত ক্রসে তা গ্রেগ স্টুয়ার্টের উদ্দেশে বাড়িয়ে দেন তিনি। এরপরে স্টুয়ার্টের সাজানো বলে গোল করেন আলবার্তো। দ্বিতীয় অর্ধেো নিজেদের দাপট বজায় রাখলেও রক্ষণের ফাঁকফোঁকর বারবার বেরিয়ে পড়ছিল মোহন ব্রিগেডের। ম্যাচের ৭০ মিনিটের মাথায় প্রথম গোল শোধ করে মুম্বই। আর ম্যাচ শেষ হওয়ার কিছু মুহূর্ত আগে মোহনবাগানের জালে বল জড়িয়ে ড্র করে মুম্বই।